শরতের হিমেল
হাসান জামান
ফুলকুঁড়ি সাথে নিয়ে শরতের হিমেল হাওয়া
এসেছিলো নগরীর ব্যস্ত দুপুরে মনের বারান্দায়
স্বপ্নের ফেরীওয়ালা হয়ে, সে ফিরে গেছে অবেলায়!
কি অবিশ্বাস্য তার অকস্মাৎ ফিরে যাওয়া!
কে ঠেকাতে পারে প্রকৃতির অলৌকিক চাওয়া পাওয়া!
এ জনমে তোমার সাথে আর হলোনা কথা
হলোনা নতুন পৃথিবীর নতুন দিনের গান গাওয়া!
শকুনের চোখ ফাঁকি দিয়ে কি ভীষন
বৈরী সময়ে একা একা
চুপি চুপি তুমি নীরবে নিভৃতে করতো দেখা!
ফুলকুঁড়ি হাতে, অসম্ভব বিনয়ী ঠোঁটে হাসি রেখা!
সামনে দাঁড়াতে এসে দুচোখে কতো স্বপ্ন আশা
ছড়াতো আলো ঘরময় অলৌকিক ভালোবাসা!
পৃথিবী কে গড়তে হলে সবার আগে নিজেকে গড়ো
তোমার ঐ হেঁটে যাওয়া পথে আমি ও হেঁটেছি
সে মধুর বানী ছিলো আমারো।
হিমেল তোমার পতাকা নিয়ে আজও বেঁচে আছি
তোমার ভাইয়া ডাক শুনি হৃদয়ের খুব কাছাকাছি
অতি সংগোপনে
শরতের হিমেল হাওয়ায় তুমি বেঁচে আছো
আগামীর অজস্র ফুল কুঁড়িদের সনে।
প্রিয়তম রব! হিমেল জান্নাতি পাখি হয়ে
উড়ুক তোমার নন্দিত ভুবনে।
এসেছিলো নগরীর ব্যস্ত দুপুরে মনের বারান্দায়
স্বপ্নের ফেরীওয়ালা হয়ে, সে ফিরে গেছে অবেলায়!
কি অবিশ্বাস্য তার অকস্মাৎ ফিরে যাওয়া!
কে ঠেকাতে পারে প্রকৃতির অলৌকিক চাওয়া পাওয়া!
এ জনমে তোমার সাথে আর হলোনা কথা
হলোনা নতুন পৃথিবীর নতুন দিনের গান গাওয়া!
শকুনের চোখ ফাঁকি দিয়ে কি ভীষন
বৈরী সময়ে একা একা
চুপি চুপি তুমি নীরবে নিভৃতে করতো দেখা!
ফুলকুঁড়ি হাতে, অসম্ভব বিনয়ী ঠোঁটে হাসি রেখা!
সামনে দাঁড়াতে এসে দুচোখে কতো স্বপ্ন আশা
ছড়াতো আলো ঘরময় অলৌকিক ভালোবাসা!
পৃথিবী কে গড়তে হলে সবার আগে নিজেকে গড়ো
তোমার ঐ হেঁটে যাওয়া পথে আমি ও হেঁটেছি
সে মধুর বানী ছিলো আমারো।
হিমেল তোমার পতাকা নিয়ে আজও বেঁচে আছি
তোমার ভাইয়া ডাক শুনি হৃদয়ের খুব কাছাকাছি
অতি সংগোপনে
শরতের হিমেল হাওয়ায় তুমি বেঁচে আছো
আগামীর অজস্র ফুল কুঁড়িদের সনে।
প্রিয়তম রব! হিমেল জান্নাতি পাখি হয়ে
উড়ুক তোমার নন্দিত ভুবনে।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৩৪ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন