আত্মকথন ৪
ফারহান নূর শান্ত
দূর থেকে আবছা দেখে নিও,
কেননা,বেশি কাছে এলে কিছুই দেখতে পাবে না।
আমার সমস্ত পাণ্ডুলিপি,
ব্যাকরণ না মেনে লেখা কবিতা,
মস্তিষ্ক থেকে বেরিয়ে আসা সমস্ত ভাবনা -
ওদের আমি স্পষ্ট ভাবে দেখে নিয়েছি।
কবিতার আসর তখনও নিভু নিভু আলোয় চলছে,
আবৃত্তি জানিয়েছে কন্ঠের তৃ্প্তি তাতে।
কানের কাছে ছন্দের ধ্বনি আরাম দেয়।
বুকের ভেতর সুপ্ত বাসনা জানে,
ঠোঁট ছুয়ে থাকা কলমে কবিতার যাত্রা শুরু।
চোখের ভেতর ভেসে ওঠে সমস্ত অক্ষর।
আমার কবিতা তখন,নবজাতক শিশুর মতোন,
রাতের অন্ধকারে একা চলতে ভয় পায়।
অথচ ঠোঁটের কাছে এনে,
চুম্বন এঁকে দেবার পর,চোখে ছুইয়েছি পাতাটা।
না,এবারও দেখতে পাইনি।
ঠিক আমার খুব কাছে এলে,
আমাকে যেমনি দেখতে পাওনি তোমরা।
কেননা,বেশি কাছে এলে কিছুই দেখতে পাবে না।
আমার সমস্ত পাণ্ডুলিপি,
ব্যাকরণ না মেনে লেখা কবিতা,
মস্তিষ্ক থেকে বেরিয়ে আসা সমস্ত ভাবনা -
ওদের আমি স্পষ্ট ভাবে দেখে নিয়েছি।
কবিতার আসর তখনও নিভু নিভু আলোয় চলছে,
আবৃত্তি জানিয়েছে কন্ঠের তৃ্প্তি তাতে।
কানের কাছে ছন্দের ধ্বনি আরাম দেয়।
বুকের ভেতর সুপ্ত বাসনা জানে,
ঠোঁট ছুয়ে থাকা কলমে কবিতার যাত্রা শুরু।
চোখের ভেতর ভেসে ওঠে সমস্ত অক্ষর।
আমার কবিতা তখন,নবজাতক শিশুর মতোন,
রাতের অন্ধকারে একা চলতে ভয় পায়।
অথচ ঠোঁটের কাছে এনে,
চুম্বন এঁকে দেবার পর,চোখে ছুইয়েছি পাতাটা।
না,এবারও দেখতে পাইনি।
ঠিক আমার খুব কাছে এলে,
আমাকে যেমনি দেখতে পাওনি তোমরা।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৫০ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন