অবহেলা করার সময়
আবুল হাসান | কাব্য - পৃথক পালঙ্ক
যেন আমার এখন সবকিছুকেই অবহেলা করার সময়
উপেক্ষা করার সময়
যেন আমি এখন জ্যোৎস্নায় হাতলচেয়ারে অনন্তকাল
আলুথালু বসে থাকব, এই আমার একমাত্র কাজ।
এই আমার একমাত্র অমলধবল চাকরী অ্যার কিছু নয়
আর কিছুকেই আমি আনন্দিত উদ্ধার ভাবি না।
সুতরাং সবজির বাগান থেকে সাপের সঘন ফণা বেড়ে উঠুক,ক্ষতি নেই
হামিদুর তার বৌ নিয়ে কক্সবাজারে যাক
জল শকটের শাদা রূপচাঁদা মাছ ধরুক বিছানায়!
আমি তাতে আশ্চর্য হবো না।
করতলে কুয়াশা লাগিয়ে কোন কিশোরী বালিকা কেঁদে উঠুক
রাত্রিবেলা, আমার কী?
কিশোরেরা কালো মৌমাছির মতো কুঞ্চিত কুঁইফল নিয়ে
লোফালুফি করুক শহরে, মরে যাক
আমি তাতে চোখও দেবো না। আমি জানি
এই সব কিছুর মূলেই রয়েছে রগরগে জীবনযাপন।
আর সব রগরগে জীবনযাপন মানেই পতনবিলাসী শিল্প!
সমাজ মাত্রই একটা মাথামোটা মানুষের
হুলুস্থূল মিলিত প্রবাহ!
আর তোমরা যাকে চাকরী বা প্রফেশন বলো,
উন্নতি ও অভ্যুত্থান, তারা
আমার বিশ্বাসে আজ একবিন্দু অনলের লকলকে
অজস্র বিস্তার ছাড়া আর কিছু নয়।
আর কিছুই নয়।
উপেক্ষা করার সময়
যেন আমি এখন জ্যোৎস্নায় হাতলচেয়ারে অনন্তকাল
আলুথালু বসে থাকব, এই আমার একমাত্র কাজ।
এই আমার একমাত্র অমলধবল চাকরী অ্যার কিছু নয়
আর কিছুকেই আমি আনন্দিত উদ্ধার ভাবি না।
সুতরাং সবজির বাগান থেকে সাপের সঘন ফণা বেড়ে উঠুক,ক্ষতি নেই
হামিদুর তার বৌ নিয়ে কক্সবাজারে যাক
জল শকটের শাদা রূপচাঁদা মাছ ধরুক বিছানায়!
আমি তাতে আশ্চর্য হবো না।
করতলে কুয়াশা লাগিয়ে কোন কিশোরী বালিকা কেঁদে উঠুক
রাত্রিবেলা, আমার কী?
কিশোরেরা কালো মৌমাছির মতো কুঞ্চিত কুঁইফল নিয়ে
লোফালুফি করুক শহরে, মরে যাক
আমি তাতে চোখও দেবো না। আমি জানি
এই সব কিছুর মূলেই রয়েছে রগরগে জীবনযাপন।
আর সব রগরগে জীবনযাপন মানেই পতনবিলাসী শিল্প!
সমাজ মাত্রই একটা মাথামোটা মানুষের
হুলুস্থূল মিলিত প্রবাহ!
আর তোমরা যাকে চাকরী বা প্রফেশন বলো,
উন্নতি ও অভ্যুত্থান, তারা
আমার বিশ্বাসে আজ একবিন্দু অনলের লকলকে
অজস্র বিস্তার ছাড়া আর কিছু নয়।
আর কিছুই নয়।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৪৪৫ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন