হৃদয়ের দীর্ঘ কবিতা
এ কে দাস মৃদুল
তুমি নও ছোট্ট বেলার
পুতুল খেলার পাত্রী,
তুমি হলে চন্দ্রিমা রাতের
দীপ্ত পথের যাত্রী।
তুমি নও দূর দিগন্তের
উড়ে চলা পাখি,
তুমি হলে বেঁচে থাকার
স্বপ্নিল দুটি আঁখি।
আমি নই সুদূর অতীতের
আংশিক কোন ছবি,
আমি হলাম এই যুগের
ব্যর্থ এক কবি।
তুমি নও মেঘলা আকাশের
অবিরাম অশান্ত বৃষ্টি
তুমি হলে বিধাতার গড়া
অবুঝ সুন্দর সৃষ্টি।
তুমি নও নিস্তব্ধ রাতের
ক্ষুধার্ত শিশুর কান্না,
তুমি হলে সোনালি দিনের
প্রণয়ের স্বচ্ছ পান্না।
আমি নই বসত ভাঙা
ক্ষুব্ধ নদীর ভাঙন,
আমি হলাম বিংশ শতাব্দীর
সময়ের হাতের বাঁধন।
তুমি নও হারানো স্মৃতির
সুপ্ত কোন বেদনা,
তুমি হলে পর্বতে ঘেরা
প্রকৃতির চঞ্চল ঝরনা।
তুমি নও পুষ্প শূন্য
গভীর কোন অরণ্য,
তুমি হলে জ্যোৎস্না স্নাত
ময়ূরী রাতের লাবণ্য।
আমি নই স্বপ্ন দুয়ারের
অবাস্তব কোন কুহক,
আমি হলাম এই সমাজের
বিপ্লবী এক যুবক।
তোমার আছে প্রণয় সাগরের
অসীম কোমল স্নিগ্ধতা,
আমার আছে ছোট্ট হৃদয়ের
দীর্ঘ এক কবিতা।
পুতুল খেলার পাত্রী,
তুমি হলে চন্দ্রিমা রাতের
দীপ্ত পথের যাত্রী।
তুমি নও দূর দিগন্তের
উড়ে চলা পাখি,
তুমি হলে বেঁচে থাকার
স্বপ্নিল দুটি আঁখি।
আমি নই সুদূর অতীতের
আংশিক কোন ছবি,
আমি হলাম এই যুগের
ব্যর্থ এক কবি।
তুমি নও মেঘলা আকাশের
অবিরাম অশান্ত বৃষ্টি
তুমি হলে বিধাতার গড়া
অবুঝ সুন্দর সৃষ্টি।
তুমি নও নিস্তব্ধ রাতের
ক্ষুধার্ত শিশুর কান্না,
তুমি হলে সোনালি দিনের
প্রণয়ের স্বচ্ছ পান্না।
আমি নই বসত ভাঙা
ক্ষুব্ধ নদীর ভাঙন,
আমি হলাম বিংশ শতাব্দীর
সময়ের হাতের বাঁধন।
তুমি নও হারানো স্মৃতির
সুপ্ত কোন বেদনা,
তুমি হলে পর্বতে ঘেরা
প্রকৃতির চঞ্চল ঝরনা।
তুমি নও পুষ্প শূন্য
গভীর কোন অরণ্য,
তুমি হলে জ্যোৎস্না স্নাত
ময়ূরী রাতের লাবণ্য।
আমি নই স্বপ্ন দুয়ারের
অবাস্তব কোন কুহক,
আমি হলাম এই সমাজের
বিপ্লবী এক যুবক।
তোমার আছে প্রণয় সাগরের
অসীম কোমল স্নিগ্ধতা,
আমার আছে ছোট্ট হৃদয়ের
দীর্ঘ এক কবিতা।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১০৪ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন