ম্রিয়মাণ আমি নিষ্ঠুর এই ধরাতলে
এ কে দাস মৃদুল
নিভেনি
কারো জলে
পোড়ালে যে অনলে
বক্ষের নিখিল অন্দর তলে,
তুষেরই মতো ক্ষত হয়ে জ্বলে;
জীবনের রঙ বদলে যায় ধূসরিমার তুষানলে।
কতো
প্রহর অনাদরে
কাটে বিনিদ্র অবসরে
জ্বালা জুড়াই কবিতার অন্দরে,
ডায়েরির পাতাগুলো ভরি কলমের আঁচড়ে;
কবিতারাও একসময় বিষাদের কান্নায় পড়ে ঝরে।
নিত্য
খেলা করে
কষ্টেরা ছুটন্ত অষ্টপ্রহরে
অন্তরে জমাট বাঁধে পাথরে,
এভাবেই যাবে চলে ভাবিনি ঘুণাক্ষরে;
শেষ হাসিটা ছলনারই ছিলো তোমার অধরে।
কেনো
গেলে চলে
উড়ন্ত বিহঙ্গিনী হলে
হারালে কোন্ সুখের নীলাচলে,
জানতেও পারিনি হারালে কোন্ দুষলে;
খুঁজে খুঁজে পরিশ্রান্ত আমি বিষাদী ধরাতলে।
কারো জলে
পোড়ালে যে অনলে
বক্ষের নিখিল অন্দর তলে,
তুষেরই মতো ক্ষত হয়ে জ্বলে;
জীবনের রঙ বদলে যায় ধূসরিমার তুষানলে।
কতো
প্রহর অনাদরে
কাটে বিনিদ্র অবসরে
জ্বালা জুড়াই কবিতার অন্দরে,
ডায়েরির পাতাগুলো ভরি কলমের আঁচড়ে;
কবিতারাও একসময় বিষাদের কান্নায় পড়ে ঝরে।
নিত্য
খেলা করে
কষ্টেরা ছুটন্ত অষ্টপ্রহরে
অন্তরে জমাট বাঁধে পাথরে,
এভাবেই যাবে চলে ভাবিনি ঘুণাক্ষরে;
শেষ হাসিটা ছলনারই ছিলো তোমার অধরে।
কেনো
গেলে চলে
উড়ন্ত বিহঙ্গিনী হলে
হারালে কোন্ সুখের নীলাচলে,
জানতেও পারিনি হারালে কোন্ দুষলে;
খুঁজে খুঁজে পরিশ্রান্ত আমি বিষাদী ধরাতলে।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৭০ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন