এই বৃষ্টি
অমিয় চক্রবর্তী
চিন্তার সমস্ত রং ধুয়ে গেছে শাদা হ’য়ে
মনের প্রহরী ভিজছে ছাতি হাতে নিঃকুম প্ৰহরে,
কুপকূপ বৃষ্টির গলিতে
বাসনার আলোগুলো বিমিয়ে ঝাপসা জলে পাশে ।
হে বিরতি
ঘন রাত্রে কোনখানে এক স্তব্ধ চেয়ে আছে :
মেঘে-মেঘে ভয়ংকর আসন্নতা,
বোবা বুক চিরে ঝলে বর্ষার বিজলি শঙ্কাহারা,
শুধু মেনে নেওয়া বেলা, প্রবাসে যেমন ৷।
বসন্তের মাঝামাঝি এই বর্ষাকাল,
প্ৰস্তুত ছিলো না, তবু এলো যেই, ব্যস্ত মন
রাজি হ’লো ঘোরাফেরা চেনার কল্পনা ফুল ভুলে,
ফেলে গিয়ে ঘরে-ফেরা সুদূর কাহিনী,
শুধু ভিজতে, খানিকক্ষণ ধারাবাহী মগ্ন অবকাশে ।
মাটির প্রতীক্ষা আর ঘাসের শ্যামতা সঞ্চারিত
নির্মান নতুন পাওয়া
অস্ফুট স্বদেশী ছাপ রেলিঙের ধারে৷।
মনের প্রহরী ভিজছে ছাতি হাতে নিঃকুম প্ৰহরে,
কুপকূপ বৃষ্টির গলিতে
বাসনার আলোগুলো বিমিয়ে ঝাপসা জলে পাশে ।
হে বিরতি
ঘন রাত্রে কোনখানে এক স্তব্ধ চেয়ে আছে :
মেঘে-মেঘে ভয়ংকর আসন্নতা,
বোবা বুক চিরে ঝলে বর্ষার বিজলি শঙ্কাহারা,
শুধু মেনে নেওয়া বেলা, প্রবাসে যেমন ৷।
বসন্তের মাঝামাঝি এই বর্ষাকাল,
প্ৰস্তুত ছিলো না, তবু এলো যেই, ব্যস্ত মন
রাজি হ’লো ঘোরাফেরা চেনার কল্পনা ফুল ভুলে,
ফেলে গিয়ে ঘরে-ফেরা সুদূর কাহিনী,
শুধু ভিজতে, খানিকক্ষণ ধারাবাহী মগ্ন অবকাশে ।
মাটির প্রতীক্ষা আর ঘাসের শ্যামতা সঞ্চারিত
নির্মান নতুন পাওয়া
অস্ফুট স্বদেশী ছাপ রেলিঙের ধারে৷।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৩৮ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন