পাঁচবিবি, আমার প্রিয় ঠিকানা,
মাটির গন্ধে ভরা, হৃদয়ের সীমানা।
ইতিহাসের ছাপ, তোমার পায়ের রেখা,
বিশ্বের বুকেও তুমি এক স্বপ্নময় রেখা।
পঞ্চগৌড়ের ছায়া, ইতিহাসের কাহিনী,
পারস্য বণিকেরা রেখে গেছে তরণী।
তুমি গর্বিত, আকাশের মতো উজ্জ্বল,
নাম তোমার স্মরণে ইতিহাস হয়ে রক্তিম।
লাল বিহারী, জ্ঞানে সেজেছে পাঠশালা,
গার্লস হাই স্কুল, সোনালী তার আলা।
মহাসীনের কলেজে উঠেছে স্বপ্নের আলো,
তুমি বিদ্যার রাজ্যে, মহাকাব্যের হাতছাঁই।
বায়তুন নূর মসজিদে শান্তির সুর,
আযান গুনগুনিয়ে দেয় অন্তরে নূর।
হাসপাতালের সেবা, গ্রামে স্নিগ্ধ কথা,
ধান, পাট, ইক্ষু—সব মাঠে উজ্জ্বল নীতা।
রেলস্টেশনে বাঁশির গানে আগমন,
সড়কের পথে ছুটে চলা প্রাণের ধ্বনি মন।
লকমা জমিদার বাড়ি, অতীতের ছায়া,
তুলসীগঙ্গা গায় মৎস্যগাঁথা সুরের রায়।
পৌর পার্কে উৎসবের ঝর্ণাধারা,
শিশুদের হাসি, বেলুনের উড়া সারা।
পাঁচবিবি, তুমি আমার প্রিয় ঠিকানা,
তোমায় নিয়ে গর্ব, তোমায় হৃদয়ে বাসনা।
—————————————
কবিতার যে যে দিক গুলি ফুটে তোলা হয়েছে:-
1. ইতিহাস 2. শিক্ষা 3. ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান 4. স্বাস্থ্যসেবা 5. কৃষি ও অর্থনীতি 6. যোগাযোগ 7. দর্শনীয় স্থান 8. পার্ক ও সাংস্কৃতিক দিক 9. উপসংহার।
মন্তব্য করতে ক্লিক করুন