প্রতিটা মনেই কিছু সংখ্যক ব্যারিকেড থাকে!
কোনোটা বাইরের মানুষের জন্য,
তো কোনোটা একান্তই কাছের মানুষগুলোর জন্য।
একটা বয়সের পর মানুষ নিজের কাছের মানুষগুলোর থেকে,
এমনকি নিজের মা-বাবার থেকেও নিজেদের গুটিয়ে নিতে থাকে।
এই সময়টাতে মন ঠিক কী ভাবে, কতদূর ভাবে,
আর কেনই বা ভাবে-তার হদিশ শুধু মনই রাখে! কিন্তু প্রকাশ করে না।
মন আমাদের মতো অতো বকবক করে না!
বেশিরভাগ সময়টাই চুপ থাকে।
ভালোলাগা-ভালোবাসা নিয়ে চর্চা করে না সে অতো!
ঢাক-ঢোল তো আমরা পেটাই।
মন জোর করে ধরেও রাখে না!
আবার অপছন্দ হলেই ঠেলে দূরে সরিয়ে দেয় না।
আমরা যে যেমনটাই হই না কেন,
মন কিন্তু আমাদের কারোর কথাই শোনেনা!
সে নিজের মর্জির মালিক,
অনেকটা ঠিক স্বেচ্ছাচারী রাজার মতো।
কখন কাকে শাস্তি দেবে, স্বয়ং মনের মালিকও জানেনা।
সেকারণেই মনের ঐ ব্যারিকেডগুলো টপকে
তার হাতে ধরা দেওয়ার চেষ্টা না করাই ভালো।
মন্তব্য করতে ক্লিক করুন