কে যেনো আমায় ডাকে!
বোরহানুল ইসলাম লিটন
কে যেনো আমায় ডাকে চেনা মেঠো পথে
হয়তো আমিই শুনি, শুনেছে কি কেউ?
বুঝি ও’ বদনে নাচে ফসলের মায়া
অভিমানে বরষার ঢেউ।
অজান্তেই ছুটে চলি বেখেয়ালে নয়
উড়ন্ত ঘুড্ডির মতো লাটাইয়ের টানে,
তৃষিত মনন ভাবে দরদিয়া সুর
জাগে যদি শালিকের গানে!
কখনো দাঁড়িয়ে জপি মেললে সে আজ
শুকনো পাতার ভিড়ে দোয়েলের শিস,
র’লেও লুকিয়ে বেজি খাগড়ার ঝাড়ে
অবশেষে পাবোই হদিস।
তাপিত নিঃশ্বাসে বেঁধে নীলিমার শোক
ঝাপসা দু’চোখে খুঁজি দিগন্তের পাড়,
দুধেল গাভীর ডাকে সচকিত সূর
যাচে যেথা পাকুড়ের ঘাড়।
ব্যাকুলে কতো যে খুঁজি শাপলার শির
লেখতে কতো যে খুঁজি বলাকার সারি,
সে’ সব গিয়েছে হেরে সময়ের পেটে
রেখে কিছু ক্ষীণ আহাজারি।
হয়তো আমিই শুনি, শুনেছে কি কেউ?
বুঝি ও’ বদনে নাচে ফসলের মায়া
অভিমানে বরষার ঢেউ।
অজান্তেই ছুটে চলি বেখেয়ালে নয়
উড়ন্ত ঘুড্ডির মতো লাটাইয়ের টানে,
তৃষিত মনন ভাবে দরদিয়া সুর
জাগে যদি শালিকের গানে!
কখনো দাঁড়িয়ে জপি মেললে সে আজ
শুকনো পাতার ভিড়ে দোয়েলের শিস,
র’লেও লুকিয়ে বেজি খাগড়ার ঝাড়ে
অবশেষে পাবোই হদিস।
তাপিত নিঃশ্বাসে বেঁধে নীলিমার শোক
ঝাপসা দু’চোখে খুঁজি দিগন্তের পাড়,
দুধেল গাভীর ডাকে সচকিত সূর
যাচে যেথা পাকুড়ের ঘাড়।
ব্যাকুলে কতো যে খুঁজি শাপলার শির
লেখতে কতো যে খুঁজি বলাকার সারি,
সে’ সব গিয়েছে হেরে সময়ের পেটে
রেখে কিছু ক্ষীণ আহাজারি।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৪০ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন