বেদনের ফুল
হাসিব মহিউদ্দিন
জীবনের আগুনে পুড়ি আমি ঢের মরমে গেঁথেছি মালা,
চোখেরই সমুখে দেখি নাই তাঁরে দেখেছি দহনে জ্বালা।।
সুরেরি সাধনা করেছি যে আমি সাধনা বিনাশে আরো নিচে নামি,
ছিল সে সাধনা আমারি জন্য আমারি পরানে আলা।।
আজিকে বোধেতে জেগেছে সে গান বুঝেছি ফরকে সুরে,
নিজেরি কড়িতে গড়েছি আমার রাগিণী সে সুমধুরে।
আপনারি বোধে মেখেছি রাগিণী নিজেকে বলেছি অধুনা জাগিনি,
দ্যুতিকে পিছনে দ'লে রই আগে দেখেছি সমুখে কালা।।
সচয়ে মেখেছি আমি শুধু গান শোনাবো বলে যে তাঁরে,
আঁধারেরি বুকে তমসা দেখে ছুটেছি যে আলো দ্বারে।
তখনি দেখেছি নিজেরি আগুনে ফুটেছে কুসুমে জেগেছে যে গুণে,
সে আগুনে আমি জ্বলেছি দেহে পেয়ে বাঁচি কৃপা ডালা।।
ফুলেরি সুবাসে বিবশ হয়েছে আমারি পরানে দানে,
সাথে আছে গীতি তাঁহার নামেতে মেতেছি নিজেরি গানে।
মালাটি গেঁথেছি স্বীয় গীতি দ্বারা গানেরি কুসুমে করে দিশেহারা,
দেবো তাঁরে আমি গাঁথা মালাটি মনেরি গভীরে ঢালা।।
চোখেরই সমুখে দেখি নাই তাঁরে দেখেছি দহনে জ্বালা।।
সুরেরি সাধনা করেছি যে আমি সাধনা বিনাশে আরো নিচে নামি,
ছিল সে সাধনা আমারি জন্য আমারি পরানে আলা।।
আজিকে বোধেতে জেগেছে সে গান বুঝেছি ফরকে সুরে,
নিজেরি কড়িতে গড়েছি আমার রাগিণী সে সুমধুরে।
আপনারি বোধে মেখেছি রাগিণী নিজেকে বলেছি অধুনা জাগিনি,
দ্যুতিকে পিছনে দ'লে রই আগে দেখেছি সমুখে কালা।।
সচয়ে মেখেছি আমি শুধু গান শোনাবো বলে যে তাঁরে,
আঁধারেরি বুকে তমসা দেখে ছুটেছি যে আলো দ্বারে।
তখনি দেখেছি নিজেরি আগুনে ফুটেছে কুসুমে জেগেছে যে গুণে,
সে আগুনে আমি জ্বলেছি দেহে পেয়ে বাঁচি কৃপা ডালা।।
ফুলেরি সুবাসে বিবশ হয়েছে আমারি পরানে দানে,
সাথে আছে গীতি তাঁহার নামেতে মেতেছি নিজেরি গানে।
মালাটি গেঁথেছি স্বীয় গীতি দ্বারা গানেরি কুসুমে করে দিশেহারা,
দেবো তাঁরে আমি গাঁথা মালাটি মনেরি গভীরে ঢালা।।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৮৭ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন