বিষ্ণু বন্দনা
মদনমোহন তর্কালঙ্কার
রাগ ভয়রোঁ তাল ছেপ্ কা
ভজন
কালিয়-মর্দ্দন ! কংসনিসূদন ! কেশিমথন ! কংসারে !
খগপতিবাহন ! খেচর পালন ! খিণ্ণ-খলবল-হারে !
গোকুল-গোলোকচন্দ্র ! গদাধর ! গকড়বাহন ! গিরিধারে !
ঘন-ঘন-ঘুঙ্গুর-ঘোষক ! ঘনতনু ! ঘোর-তিমির-সংহারে !
চঞ্চল-চম্পক-চারু-চটুলচলচীর ! চতুর্ভূজ ! চৈদ্যহরে !
ছদ্ম-বামন ! ছিন্ন-রাবণ ! ছলিত-বলীবল ! শৌরে !
জগজন-জীবন ! জৈন ! জনার্দ্দন ! জলদ-জলজ-রুচি-চৌরে !
ত্রিভুবন-তারক ! তাপনিবারক ! তরুণ-তণু-জিত-তোয়ধরে !
দৈত্যদলবল-দলন ! দুঃখ-হর ! দুরিতদাহক ! দেব ! হরে !
নূতন-নীরদ-নীলকলেবর ! নন্দনন্দন ! নরকারে !
পতিতপাবন ! পরম-কারণ ! পীত-পটুপট-ধারে !
বল্লব-বালক ! বিপিন-বিহারক ! বংশীবট-তটতীরে !
ভুবন-ভূষণ ! ভকতি-ভাজন ! ভীরু-ভবভয়-তারে !
মদনমোহন-মনসি মোদন মন্দমধুরমান হরে !
প্রার্থনা
পয়ার
ওহে নারায়ণ ! তব চরণ যুগলে |
কোটি কোটি শতকোটি, নতি কুকূহলে ||
যে পদকমল সেবা, করেন কমলা |
তাহার মহিমা ওহে ! কার সাধ্য বলা ||
যাহাতে উদ্ভবা গঙ্গা, ত্রিলোক তারিণী |
ত্রিপুরারি-ত্রিলোচন-শিরোবিহারিণী ||
যে পদপঙ্কজরজঃ, কণামাত্র পেয়ে |
পাষাণ মানবী হৈল, পাপে মুক্ত হয়ে ||
থাকুক্ সকল অঙ্গ, কেবল চরণে |
মরি কত গুণ কেবা, পারে নির্ব্বাচনে ?
ওহে কি কহিব তব, নামের মহিমা ,
কোটি কোটি কল্প, ব’লে নাহি হয় সীমা ||
একবার হরিনামে. এত পাপ হরে |
পাপীলোক তত পাপ, করিতে না পারে ||
অচিন্ত্য তোমার গুণ! ওহে চিন্তামণি !
বলিতে সকল বুঝি, না পারেন ফণি ||
তবে এই দীনজন, কি বলিতে পারে,
বামন হইয়া হাত, দিবে নিশাকরে ?
পতিত তারণ, কর্ম্ম, যদি হে তোমার,
এ দীনে তারিতে তবে, কেন হয় ভার ?
তুমি না তারিবে যদি, পতিত-পাবন !
আমার কি হবে প্রভু ! তোমারি গঞ্জন ||
দীননাথ, কৃপাময়, আছে য়দি নাম,
না করিয়া কৃপা তবে, কেন হবে বাম ?
আমি না ছাড়িব প্রভু ! তোমার চরণ,
মদন কহিছে ইথে, আছে প্রাণপণ ||
ভজন
কালিয়-মর্দ্দন ! কংসনিসূদন ! কেশিমথন ! কংসারে !
খগপতিবাহন ! খেচর পালন ! খিণ্ণ-খলবল-হারে !
গোকুল-গোলোকচন্দ্র ! গদাধর ! গকড়বাহন ! গিরিধারে !
ঘন-ঘন-ঘুঙ্গুর-ঘোষক ! ঘনতনু ! ঘোর-তিমির-সংহারে !
চঞ্চল-চম্পক-চারু-চটুলচলচীর ! চতুর্ভূজ ! চৈদ্যহরে !
ছদ্ম-বামন ! ছিন্ন-রাবণ ! ছলিত-বলীবল ! শৌরে !
জগজন-জীবন ! জৈন ! জনার্দ্দন ! জলদ-জলজ-রুচি-চৌরে !
ত্রিভুবন-তারক ! তাপনিবারক ! তরুণ-তণু-জিত-তোয়ধরে !
দৈত্যদলবল-দলন ! দুঃখ-হর ! দুরিতদাহক ! দেব ! হরে !
নূতন-নীরদ-নীলকলেবর ! নন্দনন্দন ! নরকারে !
পতিতপাবন ! পরম-কারণ ! পীত-পটুপট-ধারে !
বল্লব-বালক ! বিপিন-বিহারক ! বংশীবট-তটতীরে !
ভুবন-ভূষণ ! ভকতি-ভাজন ! ভীরু-ভবভয়-তারে !
মদনমোহন-মনসি মোদন মন্দমধুরমান হরে !
প্রার্থনা
পয়ার
ওহে নারায়ণ ! তব চরণ যুগলে |
কোটি কোটি শতকোটি, নতি কুকূহলে ||
যে পদকমল সেবা, করেন কমলা |
তাহার মহিমা ওহে ! কার সাধ্য বলা ||
যাহাতে উদ্ভবা গঙ্গা, ত্রিলোক তারিণী |
ত্রিপুরারি-ত্রিলোচন-শিরোবিহারিণী ||
যে পদপঙ্কজরজঃ, কণামাত্র পেয়ে |
পাষাণ মানবী হৈল, পাপে মুক্ত হয়ে ||
থাকুক্ সকল অঙ্গ, কেবল চরণে |
মরি কত গুণ কেবা, পারে নির্ব্বাচনে ?
ওহে কি কহিব তব, নামের মহিমা ,
কোটি কোটি কল্প, ব’লে নাহি হয় সীমা ||
একবার হরিনামে. এত পাপ হরে |
পাপীলোক তত পাপ, করিতে না পারে ||
অচিন্ত্য তোমার গুণ! ওহে চিন্তামণি !
বলিতে সকল বুঝি, না পারেন ফণি ||
তবে এই দীনজন, কি বলিতে পারে,
বামন হইয়া হাত, দিবে নিশাকরে ?
পতিত তারণ, কর্ম্ম, যদি হে তোমার,
এ দীনে তারিতে তবে, কেন হয় ভার ?
তুমি না তারিবে যদি, পতিত-পাবন !
আমার কি হবে প্রভু ! তোমারি গঞ্জন ||
দীননাথ, কৃপাময়, আছে য়দি নাম,
না করিয়া কৃপা তবে, কেন হবে বাম ?
আমি না ছাড়িব প্রভু ! তোমার চরণ,
মদন কহিছে ইথে, আছে প্রাণপণ ||
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১১৯ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন