হোক সে তিন কিংবা ত্রিশ, সাত কিংবা সত্তর কী এসে যায় তাতে!
আছেতো তার এক শরীরের গোপন রহস্য-ভাঁজ,
যার অমোঘ টানে নররূপী পতঙ্গ ধেয়ে যায় দিশেহারা হয়ে
বিবেক বন্ধক রেখে শয়তানের কাছে কোন সে সুখের মোহে
এই হনন-আত্মহনন-খান্ডব দাহন!
তাহলে সমাজ কোথায়? কোথায় উর্ধমুখী সমাজের সারি!
যার মধ্যে বিচরণ করে এই মানবকীটেরা
সমাজের অনুশাসন শাসন শিক্ষণ দন্ডন কোথায় তবে?
কোন সে পতনের সুখে অতঃপর এই
হনন-আত্মহনন-খান্ডব দাহন!
আপাদমস্তক সমাজটাই কি টক্সিক হয়ে গেছে
এই মানবকীটের সুখ-বিলাসের বিষে?
এই মানবরূপী কীট এত পয়জনাস!
আর সমাজ এতটাই নিঃস্ব?
হে বেহেস্তের নিষ্পাপ আত্মা! অস্ফুট মানবী!
তুমিই বিধাতার কাছে ফরিয়াদ করো-
তোমার যন্ত্রণার, তোমার জীবনের বিনিময়ে
এই সোনার(!) বাংলায়
এই হোক তবে শেষ হনন আত্মহনন খান্ডবদাহন।
কেননা, আমরা সকলেই তোমার কাছে মহা অপরাধী
তাই আমাদের কোন ফরিয়াদ নেই।
০
০
সেভ বা রিয়েক্ট করার জন্য লগইন করে নিন!
মন্তব্য করতে ক্লিক করুন