বাসী রুটি সংগঠন
শুভশ্রী রায়
আমার দেশের ঘর থেকে ঘরে এ ধার থেকে ও ধারে
আসল ভারতের সমস্ত দিকে, সমস্ত প্রচারের ওই পারে
বাসী রুটি সংগঠন ছড়িয়ে আছে যদিও নথিভুক্ত নয়
ওদের নিজস্ব প্রতীক নেই স্রেফ ক্ষুধাতেই চেনা যায়
হ্যাঁ, চাইলে ক্ষুধার মুখে দেশটাকেই গিলে নিতে পারে!
নিজের শক্তি না চেনা মানুষ ওরা তবু সবাইকে ছাড়ে
বরং সকালে উঠে একটা দু'টো বাসী রুটি পেলে ওরা
ধন্য হয়ে যায়, সুখে ভাবে সে দিনটাই জীবনের সেরা।
ওদের সমান্তরাল বইছে ঝকঝকে ডিজিটাল ভারত
সরকারের জনতামঙ্গল, তলায় তলায় ঘোলা স্রোত।
বাসী রুটির সংগঠন সন্তানদের শেখায় না বাবুয়ানি
চিরকাল ওরা থাকবে, দিনেই ফুরোয় দিনে যা আনি
এখানে ওখানে খাটে, দু'চারটে বাসী রুটি চায় খালি
এখনো জানো না তুমি, রাষ্ট্র মূলত গরীবের চোরাবালি!
আসল ভারতের সমস্ত দিকে, সমস্ত প্রচারের ওই পারে
বাসী রুটি সংগঠন ছড়িয়ে আছে যদিও নথিভুক্ত নয়
ওদের নিজস্ব প্রতীক নেই স্রেফ ক্ষুধাতেই চেনা যায়
হ্যাঁ, চাইলে ক্ষুধার মুখে দেশটাকেই গিলে নিতে পারে!
নিজের শক্তি না চেনা মানুষ ওরা তবু সবাইকে ছাড়ে
বরং সকালে উঠে একটা দু'টো বাসী রুটি পেলে ওরা
ধন্য হয়ে যায়, সুখে ভাবে সে দিনটাই জীবনের সেরা।
ওদের সমান্তরাল বইছে ঝকঝকে ডিজিটাল ভারত
সরকারের জনতামঙ্গল, তলায় তলায় ঘোলা স্রোত।
বাসী রুটির সংগঠন সন্তানদের শেখায় না বাবুয়ানি
চিরকাল ওরা থাকবে, দিনেই ফুরোয় দিনে যা আনি
এখানে ওখানে খাটে, দু'চারটে বাসী রুটি চায় খালি
এখনো জানো না তুমি, রাষ্ট্র মূলত গরীবের চোরাবালি!
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৮২ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন