পরমা
শুভশ্রী রায়
চোখ ধাঁধানো সুন্দরী তা নয়
কিন্তু চোখ ভরানো লাবণ্য নিশ্চয়
দেখলেই ভালোবেসে ফিরে
দেখতে ইচ্ছে হয় বাংলার নিজস্ব
মাটির প্রতিমাটিকে।
ছিপছিপে গড়ন, টিকলো নাক,
মায়াকাড়া চোখ, সত্যজিৎ রায়ের
তিন কন্যার অন্যতমা, বছর পনেরোর
মায়াবিনী কিশোরী অপর্ণা দাশগুপ্ত
আস্তে আস্তে রূপোলি পর্দায় ঢুকছে
নাকে এক কুচি গ্রামজ স্বস্তি,
হরিণচোখ পৃথিবীর সমস্ত সারল্যে টলটল
দুষ্টুমিষ্টি ভাবের সঙ্গে অভিনয় প্রতিভা
মিশে অবর্ণনীয় মুগ্ধতা, দর্শক আবিষ্ট।
কিশোরীর পাশে পাশে ঢুকছেন এক
অসামান্য নারী, আর কয়েক দশক
পরেই যিনি বাঙালির জড় চিন্তাকে
ঝাঁকিয়ে আটপৌরে একটি গৃহবধূকে
পরমা করে তুলবেন।
তাড়াহুড়োর সকাল, অলস দুপুর
খাবারে বৈচিত্র্য আর রাতে
পরমেশ্বরের জন্য শরীর পেতে দেওয়া
ছাড়া মেয়েদের কোনো জীবন থাকে না কী?
প্রশ্নটা ভারি। উত্তর আসতে এখনো ঢের
দেরি, তার মাঝেই উনিশশো পঁচাশিতে
আগুনের মতো পরমা এসে হাজির।
পরপুরুষের শয্যা, নিজের অস্তিত্ব
স্বামীর ভাতকাপড় -এক একটি প্রশ্নবিন্দু
মেয়েদের পরমা জীবনের।
মেধাবিনী অপর্ণা সেন
এখনো উত্তর খুঁজে চলেছেন।
কিন্তু চোখ ভরানো লাবণ্য নিশ্চয়
দেখলেই ভালোবেসে ফিরে
দেখতে ইচ্ছে হয় বাংলার নিজস্ব
মাটির প্রতিমাটিকে।
ছিপছিপে গড়ন, টিকলো নাক,
মায়াকাড়া চোখ, সত্যজিৎ রায়ের
তিন কন্যার অন্যতমা, বছর পনেরোর
মায়াবিনী কিশোরী অপর্ণা দাশগুপ্ত
আস্তে আস্তে রূপোলি পর্দায় ঢুকছে
নাকে এক কুচি গ্রামজ স্বস্তি,
হরিণচোখ পৃথিবীর সমস্ত সারল্যে টলটল
দুষ্টুমিষ্টি ভাবের সঙ্গে অভিনয় প্রতিভা
মিশে অবর্ণনীয় মুগ্ধতা, দর্শক আবিষ্ট।
কিশোরীর পাশে পাশে ঢুকছেন এক
অসামান্য নারী, আর কয়েক দশক
পরেই যিনি বাঙালির জড় চিন্তাকে
ঝাঁকিয়ে আটপৌরে একটি গৃহবধূকে
পরমা করে তুলবেন।
তাড়াহুড়োর সকাল, অলস দুপুর
খাবারে বৈচিত্র্য আর রাতে
পরমেশ্বরের জন্য শরীর পেতে দেওয়া
ছাড়া মেয়েদের কোনো জীবন থাকে না কী?
প্রশ্নটা ভারি। উত্তর আসতে এখনো ঢের
দেরি, তার মাঝেই উনিশশো পঁচাশিতে
আগুনের মতো পরমা এসে হাজির।
পরপুরুষের শয্যা, নিজের অস্তিত্ব
স্বামীর ভাতকাপড় -এক একটি প্রশ্নবিন্দু
মেয়েদের পরমা জীবনের।
মেধাবিনী অপর্ণা সেন
এখনো উত্তর খুঁজে চলেছেন।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৬৭ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন