রাতবাগিচার বুলি
শুভশ্রী রায়
আমাকে গাল দিও না একদম, ভদ্রলোকের মেয়ে তুমি!
যুগে যুগে ভদ্রসমাজই পোষণ করেছে এই কামভূমি।
কতটা আদিম অতৃপ্তি থাকে গৃহযত্নে পালিত পুরুষশরীরে
ধিক্কৃত এ যৌন বসতি বোঝে রাতমাখা অক্ষরে অক্ষরে।
এ পাড়ায় শীর্ষসুখ বিক্কিরি হয় অঙ্গেঅঙ্গে, আশরীর জেনে
শীর্ষ, মধ্য, নিচু সমস্ত পুরুষ ঘুরেফিরে আসেন এখানে।
তারপরেও এ পল্লী দাঁড়িয়ে থাকে নৈতিকতার কাঠগড়ে
যদি পার, তোমাদের বাপ-ভাইদের বেঁধে রেখ ঘরে।
এখানে ক্ষিদের মুখে মহার্ঘ অন্ন যোগায় শত শত কামার্ত রাত
আমাদের কে দেবে বিকল্প পেশা, কে দেবে দৈনিক ভাত?
আমরা অপরিচিত পরী, প্রতি রাতে দেহভান্ড বিছানায় তুলি
বেআব্রু হয়ে যাবে চকচকে ভদ্রঘর যদি আমরা মুখ খুলি।
যুগে যুগে ভদ্রসমাজই পোষণ করেছে এই কামভূমি।
কতটা আদিম অতৃপ্তি থাকে গৃহযত্নে পালিত পুরুষশরীরে
ধিক্কৃত এ যৌন বসতি বোঝে রাতমাখা অক্ষরে অক্ষরে।
এ পাড়ায় শীর্ষসুখ বিক্কিরি হয় অঙ্গেঅঙ্গে, আশরীর জেনে
শীর্ষ, মধ্য, নিচু সমস্ত পুরুষ ঘুরেফিরে আসেন এখানে।
তারপরেও এ পল্লী দাঁড়িয়ে থাকে নৈতিকতার কাঠগড়ে
যদি পার, তোমাদের বাপ-ভাইদের বেঁধে রেখ ঘরে।
এখানে ক্ষিদের মুখে মহার্ঘ অন্ন যোগায় শত শত কামার্ত রাত
আমাদের কে দেবে বিকল্প পেশা, কে দেবে দৈনিক ভাত?
আমরা অপরিচিত পরী, প্রতি রাতে দেহভান্ড বিছানায় তুলি
বেআব্রু হয়ে যাবে চকচকে ভদ্রঘর যদি আমরা মুখ খুলি।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১০৮ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন