উজ্জ্বল প্রতীক
শুভশ্রী রায়
ভাগ্যিস
হাতে ছিল গমের শিষ!
তাই বোঝা গেল
উনি কোন দল করেন,
মাথার মধ্যে
কাঠামো সম্পর্কে
কতটা রাগ ভরেন।
আহা
ঠিক কতটা রাগ ভরেন!
ভাগ্যিস
সঙ্গে ছিল সোনালি শিষ।
না হলে তো
আপাদমস্তক টানটান
আভিজাত্যে উজ্জ্বল!
সকাল থেকে রাত
প্রতিটি পল।
দামী পাটভাঙা পোষাক
নেই অভাবের হাঁক।
আহা!
নেই অযত্নের ফাঁক।
তবে
স্বভাবে খিটখিটে
যৌবনে ছিলেনও বখাটে।
তার পরে
হাহা
তারপরে বইটই খুলে
মুখস্থ করে দুলে দুলে
শ্রেণি দ্বন্দ্বের বুলি
ভরেছেন সংগ্রামের ঝুলি
তাতেই দল খুশ!
জয় চিন, জয় রুশ।
আছে
বিপ্লবের বিশ্বাস
এখন প্রতীকেই বেঁচে।
তাই ঝেড়েমুছে
দল রেখে দিয়েছে
নেতা করে,
আহা!
বড় গরম নেতা করে
উজ্জ্বল অক্ষরে।
আহা
ধানের সোনালি অক্ষরে!
যে কোনো দিন
চিন কিম্বা রাশিয়া,
পড়তে যাবে চলে
তাঁর বড় ছেলে
আহা!
বড় ছেলে।
কাল
নেমন্তন্ন এসে গেছে
পেশ ভবনের মেলে
আহা
ইইই-মেলে।
হাতে ছিল গমের শিষ!
তাই বোঝা গেল
উনি কোন দল করেন,
মাথার মধ্যে
কাঠামো সম্পর্কে
কতটা রাগ ভরেন।
আহা
ঠিক কতটা রাগ ভরেন!
ভাগ্যিস
সঙ্গে ছিল সোনালি শিষ।
না হলে তো
আপাদমস্তক টানটান
আভিজাত্যে উজ্জ্বল!
সকাল থেকে রাত
প্রতিটি পল।
দামী পাটভাঙা পোষাক
নেই অভাবের হাঁক।
আহা!
নেই অযত্নের ফাঁক।
তবে
স্বভাবে খিটখিটে
যৌবনে ছিলেনও বখাটে।
তার পরে
হাহা
তারপরে বইটই খুলে
মুখস্থ করে দুলে দুলে
শ্রেণি দ্বন্দ্বের বুলি
ভরেছেন সংগ্রামের ঝুলি
তাতেই দল খুশ!
জয় চিন, জয় রুশ।
আছে
বিপ্লবের বিশ্বাস
এখন প্রতীকেই বেঁচে।
তাই ঝেড়েমুছে
দল রেখে দিয়েছে
নেতা করে,
আহা!
বড় গরম নেতা করে
উজ্জ্বল অক্ষরে।
আহা
ধানের সোনালি অক্ষরে!
যে কোনো দিন
চিন কিম্বা রাশিয়া,
পড়তে যাবে চলে
তাঁর বড় ছেলে
আহা!
বড় ছেলে।
কাল
নেমন্তন্ন এসে গেছে
পেশ ভবনের মেলে
আহা
ইইই-মেলে।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৭৬ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন