আত্মকথন ৫
ফারহান নূর শান্ত
কিছু কিছু দিন এমন হয়,
আমি চুপ করে থাকি।
কোনো কথা বলা নেই,
ঘুম থেকে ওঠার পর উঠে বসি,দেখি সূর্যের মিষ্টতা।
রোজ’কার আমার বারান্দার গ্রিলে বসা
পাখিদের ডাকে সাড়া দিই না।
ওরা ডেকে চলে যায়
সূর্য টা ওঠে,
আমি সুপ্রভাত বলিনা ।
তবে এতে কারোর কোনো সমস্যা হয় না।
খোলা জানলা দিয়ে আসা ভোরের বাতাস
ঠিকই আমায় ছুঁয়ে দিচ্ছে।
আগত বসন্তের হাওয়ায় কোনো কৃপণতা নেই।
গত’রাতে লিখে রাখা ,
কবিতার পাতা গুলো উড়ছে।
কোনোটা আবার,
হাওয়ায় এ ঘর থেকে ও ঘরে চলে যাচ্ছে।
ওদের আমি থেমে যেতে বলি না,
ফেরাই ও না।
এমন দিনে আমার ,
ঘর ছেড়ে বেরোতে ইচ্ছে করে না।
এমন একটা দিন আমার কাছে ,
আভিজাত্যের দিন মনে হয়।
মনে হয় দাবার গুঁটির মতো ,
সাদা কালো ফ্রেমে আটকে পড়ে
আষ্টেপিষ্টে জড়িয়ে থাকি।
তখন মনে পড়ে ঝাপসা একটা মুখের কথা।
আদৌ দেখেছি নাকি দেখিনি ,
সেটাও মনে করতে পারছি না।
আমি তাকে কল্পনারী বলি।
রোজ সে হেটে যায় আমার কল্পজগত এর পথ দিয়ে।
আমি তাকে ডাকি না, আজও ডাকবো না।
শুধু মনে হয়,
তপ্ত দুপুরে তার জন্য রোদটা একটু কোমল হোক।
তার জন্য মোড়ের গাছগুলো,
একটু বেশি ছায়া দিক।
মাঘের শীত বিদায়ী বাতাস,
তার মেঘলা কালো চুল উড়িয়ে দিক।
ভালোবাসি তাকে,
হয়তো বাস্তবিক রূপ নেই তার।
কিন্তু কল্প জগতে ,
তার অস্তিত্ব জানান দেয়,সে আছে।
আমি তাকেও ভালোবাসি ,
যে পাখি প্রথম প্রহরে ডেকে
আমার ঘুম ভাঙ্গিয়ে যায়।
যার ডানায় আছে উড়ে চলার দুরন্তপনা,
স্বাধীনতা।
পরের ভোরে,
কথা বলতে পারার ইচ্ছেটাকে ফিরে পাবার জন্য,
আমি আমার অস্তিত্বের খোঁজে,
আবার ঘুমিয়ে পড়ি।
অতঃপর আমি স্তব্ধতা ভেঙে ফিরি,
নিজের ভেতর,কবিতার ডাকে সাড়া দিতে।
আমি চুপ করে থাকি।
কোনো কথা বলা নেই,
ঘুম থেকে ওঠার পর উঠে বসি,দেখি সূর্যের মিষ্টতা।
রোজ’কার আমার বারান্দার গ্রিলে বসা
পাখিদের ডাকে সাড়া দিই না।
ওরা ডেকে চলে যায়
সূর্য টা ওঠে,
আমি সুপ্রভাত বলিনা ।
তবে এতে কারোর কোনো সমস্যা হয় না।
খোলা জানলা দিয়ে আসা ভোরের বাতাস
ঠিকই আমায় ছুঁয়ে দিচ্ছে।
আগত বসন্তের হাওয়ায় কোনো কৃপণতা নেই।
গত’রাতে লিখে রাখা ,
কবিতার পাতা গুলো উড়ছে।
কোনোটা আবার,
হাওয়ায় এ ঘর থেকে ও ঘরে চলে যাচ্ছে।
ওদের আমি থেমে যেতে বলি না,
ফেরাই ও না।
এমন দিনে আমার ,
ঘর ছেড়ে বেরোতে ইচ্ছে করে না।
এমন একটা দিন আমার কাছে ,
আভিজাত্যের দিন মনে হয়।
মনে হয় দাবার গুঁটির মতো ,
সাদা কালো ফ্রেমে আটকে পড়ে
আষ্টেপিষ্টে জড়িয়ে থাকি।
তখন মনে পড়ে ঝাপসা একটা মুখের কথা।
আদৌ দেখেছি নাকি দেখিনি ,
সেটাও মনে করতে পারছি না।
আমি তাকে কল্পনারী বলি।
রোজ সে হেটে যায় আমার কল্পজগত এর পথ দিয়ে।
আমি তাকে ডাকি না, আজও ডাকবো না।
শুধু মনে হয়,
তপ্ত দুপুরে তার জন্য রোদটা একটু কোমল হোক।
তার জন্য মোড়ের গাছগুলো,
একটু বেশি ছায়া দিক।
মাঘের শীত বিদায়ী বাতাস,
তার মেঘলা কালো চুল উড়িয়ে দিক।
ভালোবাসি তাকে,
হয়তো বাস্তবিক রূপ নেই তার।
কিন্তু কল্প জগতে ,
তার অস্তিত্ব জানান দেয়,সে আছে।
আমি তাকেও ভালোবাসি ,
যে পাখি প্রথম প্রহরে ডেকে
আমার ঘুম ভাঙ্গিয়ে যায়।
যার ডানায় আছে উড়ে চলার দুরন্তপনা,
স্বাধীনতা।
পরের ভোরে,
কথা বলতে পারার ইচ্ছেটাকে ফিরে পাবার জন্য,
আমি আমার অস্তিত্বের খোঁজে,
আবার ঘুমিয়ে পড়ি।
অতঃপর আমি স্তব্ধতা ভেঙে ফিরি,
নিজের ভেতর,কবিতার ডাকে সাড়া দিতে।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৬৮ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন