তর্জনী
নীরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী
তর্জনী দেখিয়ে কেন কথা বলো…কখনও বলবে না…
কাকে…তুমি ভয় দেখাও কাকে…
আমি অনায়াসে সব ভেঙে ফেলতে পারি…
মুহূর্তে তছনছ করে দিতে পারি সবকিছু…
বাঁ পায়ের নির্দয় আঘাতে আমি সব
মুছে ফেলতে পারি…
তর্জনী দেখিয়ে কেন কথা বলো…কখনও বলবে না…
ভীষণ চমকিয়ে দিয়ে দশটার এক্সপ্রস চলে গেল।
পরক্ষণে পৃথিবী নীরব।
তারের উপরে বাজে হাওয়ার শাণিত ভাষা, আর
মিলায় চাকার শব্দ…তর্জনী দেখিয়ে কেন…
তর্জনী দেখিয়ে কেন…
যেন-বা হুড়মুড় শব্দে স্বপনের বাড়িটা
ভেঙে পড়তে গিয়ে টাল সামলে নিয়ে এখন আবার
অতল নয়নজলে জেগে রয়।
কাকে…তুমি ভয় দেখাও কাকে…
আমি অনায়াসে সব ভেঙে ফেলতে পারি…
মুহূর্তে তছনছ করে দিতে পারি সবকিছু…
বাঁ পায়ের নির্দয় আঘাতে আমি সব
মুছে ফেলতে পারি…
তর্জনী দেখিয়ে কেন কথা বলো…কখনও বলবে না…
ভীষণ চমকিয়ে দিয়ে দশটার এক্সপ্রস চলে গেল।
পরক্ষণে পৃথিবী নীরব।
তারের উপরে বাজে হাওয়ার শাণিত ভাষা, আর
মিলায় চাকার শব্দ…তর্জনী দেখিয়ে কেন…
তর্জনী দেখিয়ে কেন…
যেন-বা হুড়মুড় শব্দে স্বপনের বাড়িটা
ভেঙে পড়তে গিয়ে টাল সামলে নিয়ে এখন আবার
অতল নয়নজলে জেগে রয়।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৬ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন