হিজলের ধারে
বোরহানুল ইসলাম লিটন
যাও না ঐ বাটে আর জানি তুমি
ক্ষণিক ভাবো না তারে ক্ষীণ আফসোসে,
তৃষ্ণার্ত দুপুর বেলা যার পানে চেয়ে
কোকিল ডাকতো কুহু চির চেনা নীচু ডালে বসে।
নিশ্চয় বাতাসে ঠেলে ছন্নছাড়া বালি
আজো কিনে সেই বাট গো-ছাগের তীক্ষ্ণ জোড়া খুর,
সজল দু’অক্ষি মেলে মাছরাঙা খুঁজে
পুকুরের ঘোলা জলে খলশের সাবধানী সুর।
পদপিষ্ট খড় পেয়ে সোনালী বরন,
করে জানি গোধূলিরে বাসরে বরণ।
শিমুলের ফুল দেখে ছন্দিত সরবে
শালিকের কণ্ঠে ওরা হয়তো বা আমাকেও ডাকে,
অথচ রয়েছি আমি কতো দুর্বিপাকে!
নামলে রক্তিম সূর্য তন্দ্রালু সে’ আড়ে,
ব্যাকুল দু’পায়ে জাগা ঘুঙুরের গান
আশায় বাজে না বলে ক্ষণকাল হিজলের ধারে।
ক্ষণিক ভাবো না তারে ক্ষীণ আফসোসে,
তৃষ্ণার্ত দুপুর বেলা যার পানে চেয়ে
কোকিল ডাকতো কুহু চির চেনা নীচু ডালে বসে।
নিশ্চয় বাতাসে ঠেলে ছন্নছাড়া বালি
আজো কিনে সেই বাট গো-ছাগের তীক্ষ্ণ জোড়া খুর,
সজল দু’অক্ষি মেলে মাছরাঙা খুঁজে
পুকুরের ঘোলা জলে খলশের সাবধানী সুর।
পদপিষ্ট খড় পেয়ে সোনালী বরন,
করে জানি গোধূলিরে বাসরে বরণ।
শিমুলের ফুল দেখে ছন্দিত সরবে
শালিকের কণ্ঠে ওরা হয়তো বা আমাকেও ডাকে,
অথচ রয়েছি আমি কতো দুর্বিপাকে!
নামলে রক্তিম সূর্য তন্দ্রালু সে’ আড়ে,
ব্যাকুল দু’পায়ে জাগা ঘুঙুরের গান
আশায় বাজে না বলে ক্ষণকাল হিজলের ধারে।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১১৬ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন