ভুতুড়ে রজনী
বোরহানুল ইসলাম লিটন
আজ অমানিশা নয়, কিসে ঘনঘোর?
ভুতুড়ে রজনী বুঝি শ্বাপদের দাস,
লাশের ক্রন্দন চষে ক্ষ্যাপা কানাগলি
মাতাল আঁধারে পেয়ে বিরানের শ্বাস।
ভীষণ দুর্গম পথ প্রান্তরের বুকে
গাগরি কাঁকালে মেঘ কোথা চলে হেঁটে?
গোপনে কে যেন দেয় চুপিসারে এসে
হুতোমের অক্ষি খুলে বিটপীতে সেঁটে।
বসতি ঘোমটা টানা মারুতের শোকে
সর্পিল নদীর স্রোতে প্রেতাত্মার সুর,
দুর্বল নক্ষত্র বসে ইশারায় আঁকে
দিগন্তের পটে ছবি অচেনা দাশুর।
অদ্ভুত বাদাড়ে বসে, নয় পাশাপাশি
গোমড়া বদনে মাজে জোনাকিরা দাঁত,
ধর্ষিত জ্যোৎস্না দেখে পাকুড়ের আড়ে
লুকায় বিধ্বস্ত ভাল তৃতীয়ার চাঁদ।
ভুতুড়ে রজনী বুঝি শ্বাপদের দাস,
লাশের ক্রন্দন চষে ক্ষ্যাপা কানাগলি
মাতাল আঁধারে পেয়ে বিরানের শ্বাস।
ভীষণ দুর্গম পথ প্রান্তরের বুকে
গাগরি কাঁকালে মেঘ কোথা চলে হেঁটে?
গোপনে কে যেন দেয় চুপিসারে এসে
হুতোমের অক্ষি খুলে বিটপীতে সেঁটে।
বসতি ঘোমটা টানা মারুতের শোকে
সর্পিল নদীর স্রোতে প্রেতাত্মার সুর,
দুর্বল নক্ষত্র বসে ইশারায় আঁকে
দিগন্তের পটে ছবি অচেনা দাশুর।
অদ্ভুত বাদাড়ে বসে, নয় পাশাপাশি
গোমড়া বদনে মাজে জোনাকিরা দাঁত,
ধর্ষিত জ্যোৎস্না দেখে পাকুড়ের আড়ে
লুকায় বিধ্বস্ত ভাল তৃতীয়ার চাঁদ।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১০৯ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন