ঠিক মাঝরাতে,
থাই গ্লাসের হাই-রাইজ কোনও বারান্দার জানলায়,
শুনবে কেউ- ঠক ঠক ঠক।
শুনে অবেলার নক,
আর এড়াতে অকারণ পকপক-
দরজা খুলতেই,
বেহেশতি সরাবের পসরা-
সাজাতে দেখবে এক নুলোকে।
পাতলা চিনির সরার মতো-
হেসে বলবে- “লেবেন না, এ যে বেহেশতি সুরা!
আবর্তবক্ষা, দড়ির মতো সরু কটির-
কুলো সব দেব পুরিয়ে, দেখুন চেখেই!
রাশা থেকে নিপ্পনি,
চাইবেন যা- পাবেন আপনি।”
লেলিহান জিহ্বার পরশে তার-
হতভাগার পৌরুষ জ্বলে হবে ছারখার।
হঠাৎই ম্যাও বলে,
ঘনকৃষ্ণ সেই তস্করে,
বর্বরের মতোন বেরসিক বেআক্কেল,
সব কুলো দিল ছারেখারে।
দেখবে সে তখন- এমা, সরাব কই-
এতো পিশাব!
ওদিকে, হতচ্ছাড়া নুলো-
মাথায় জ্বালিয়ে চুলো;
ভেগেছে কবে- কোন দোযখের ওমে মজতে,
কে জানে?
০
০
সেভ বা রিয়েক্ট করার জন্য লগইন করে নিন!
মন্তব্য করতে ক্লিক করুন