প্রতিনির্জনের আলাপ
আবুল হাসান
সূর্যাস্তের মতো যেদিকে থেকে এসে আমি ডুবছি তুমি সেদিকে কখনো এসোনা
রয়েছে ভয় আগেই ডুববার;
পথের চিহ্নরা সামনে এসে ডাকেনা কখনো তাই তুমি পথের কালোয় ঘেসোনা
থাকেনা কেউ কুশল শুধাবার!
অনেক হাত থাকে যারা অন্ধকার থেকেই পরম আলো কুড়ায়, আলোও কেমন
যায় মিশে বুকের পাশে সহজে,
আবার কারো বা হাতের ভাঁজে অন্ধকার ছিন্ন পাখার মতো বাজে ঠিক যেমন
স্রোতের তোড়ে জলে ফেনা গরজে!
তুমি অই আলোয় ভরা হাতের খেয়ার মতো হলে হও পরম ঊষার অভিসার
ভরাও শূন্যঘাট নৌকায়;
না হলে না হয় সে নিষ্প্রদীপ দুঃখের কালোয় হয়ে একা নক্ষত্রের পরিবার
ভাসাও তরী আঁধার সন্ধ্যায়!
জলের নিগূঢ় গান বাতাসে ভাসছে ভাবি কাছেই কোথাও এখনই এক হরিণী
দেখছে মুখ সারঙ্গের ভীড়ে
ও পবিত্র জলের অনুরোধে আমাকে যদি পারো হে অবলীলা হে শুভ হরিণী
মিলাও অরুণোদয়ের নিবিড়ে!
রয়েছে ভয় আগেই ডুববার;
পথের চিহ্নরা সামনে এসে ডাকেনা কখনো তাই তুমি পথের কালোয় ঘেসোনা
থাকেনা কেউ কুশল শুধাবার!
অনেক হাত থাকে যারা অন্ধকার থেকেই পরম আলো কুড়ায়, আলোও কেমন
যায় মিশে বুকের পাশে সহজে,
আবার কারো বা হাতের ভাঁজে অন্ধকার ছিন্ন পাখার মতো বাজে ঠিক যেমন
স্রোতের তোড়ে জলে ফেনা গরজে!
তুমি অই আলোয় ভরা হাতের খেয়ার মতো হলে হও পরম ঊষার অভিসার
ভরাও শূন্যঘাট নৌকায়;
না হলে না হয় সে নিষ্প্রদীপ দুঃখের কালোয় হয়ে একা নক্ষত্রের পরিবার
ভাসাও তরী আঁধার সন্ধ্যায়!
জলের নিগূঢ় গান বাতাসে ভাসছে ভাবি কাছেই কোথাও এখনই এক হরিণী
দেখছে মুখ সারঙ্গের ভীড়ে
ও পবিত্র জলের অনুরোধে আমাকে যদি পারো হে অবলীলা হে শুভ হরিণী
মিলাও অরুণোদয়ের নিবিড়ে!
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৮১ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন