Profile Picture
লেখকের নাম -

কাজী নজরুল ইসলাম

Kazi Nazrul Islam

জন্ম তারিখ: বুধবার, ২৪ মে ১৮৯৯

জন্মস্থান: পশ্চিম বর্ধমান জেলা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

পরিচিতি: কাজী নজরুল ইসলাম, রাঢ় বাংলায় জন্ম নেওয়া একজন বাঙালি কবি এবং পরবর্তী কালে বাংলাদেশের জাতীয় কবি। তিনি ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, নাট্যকার, সঙ্গীতজ্ঞ ও দার্শনিক যিনি বাংলা কাব্যে অগ্রগামী ভূমিকা রাখার পাশাপাশি প্রগতিশীল প্রণোদনার জন্য সর্বাধিক পরিচিত। তিনি বাংলা সাহিত্য, সমাজ ও সংস্কৃতি ক্ষেত্রের অন্যতম শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিত্ব হিসেবে উল্লেখযোগ্য এবং তিনি ছিলেন বাঙালি মনীষার এক তুঙ্গীয় নিদর্শন। পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশ – দুই বাংলাতেই তার কবিতা ও গান সমানভাবে সমাদৃত। তার কবিতায় বিদ্রোহী দৃষ্টিভঙ্গির কারণে তাকে বিদ্রোহী কবি নামে আখ্যায়িত করা হয়েছে। তার কবিতার মূল বিষয়বস্তু ছিল মানুষের ওপর মানুষের অত্যাচার এবং সামাজিক অনাচার ও শোষণের বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ।

কাজী নজরুল ইসলাম'এর কবিতা সমূহ

এখানে প্রকাশিত কবিতার সংখ্যা: ১১৪৬

কবিতার শিরোনাম মন্তব্য
এ কোথায়- আসিলে হায়
আবু আর হাবু দুই ভায়ে
নখ-দন্তবিহীন চাকুরি-অধীন
গিন্নির ভাই পালিয়ে গেছে গিন্নি
আজ লাচনের লেগেছে যে গাঁদি গো
ওরে হুলোরে তুই রাতবিরেতে
পরান হরিয়া ছিলে পাশরিয়া
আজি প্রথম মাধবী ফুটিল কুঞ্জে
ভুবনে ভুবনে আজি ছড়িয়ে গেছে রঙ
নমো নটনাথ! এ নাট-দেউলে
আনন্দ-দুলালি ব্রজবালার সনে
হেলে-দুলে বাঁকা কানাইয়া গোকুলে চলে
বাজিয়ে বাঁশি মনের বনে
তোমারে কী দিয়া পূজি ভগবান
ভালোবেসে অবশেষে কেঁদে দিন গেল
চির-কিশোর মুরলীধর কুঞ্জবন-চারী
ও তুই যাসনে রাই-কিশোরী কদম-তলাতে
আমি যেদিন রইব না গো
ভুল করে আসিয়াছি
কতো জনম যাবে তোমার বিরহে
ছাড়ো ছাড়ো আঁচল বঁধু
অবুঝ মোর আঁখি-বারি
ফিরে ফিরে দ্বারে আসে যায় কে
পিয়াসী প্রাণ তারে চায়
রেশমি চুড়ির তালে কৃষ্ণ-চূড়ার ডালে
বাজিছে বাঁশরি কার অজানা সুরে
মালঞ্চে আজ কাহার যাওয়া-আসা
গত রজনির কথা পড়ে মনে
তোমার ফুলের মতন মন
পলাশ ফুলের মউ পিয়ে ঐ
রহি রহি কেন আজো সেই মুখ
মণি-মঞ্জীর বাজে অরুণিত চরণে সখি
হুল ফুটিয়ে গেলে শুধু
জাগো জাগো রে মুসাফির
নিরুক্ত
ঘুমায়েছে ফুল পথের ধূলায়
বেলা পড়ে এল জলকে সই চল
পিউ পিউ পিউ বোলে পাপিয়া
তোমার সৃষ্টি মাঝে হরি হেরিতে
নাচিয়া নাচিয়া এসো নন্দ-দুলাল
দাও দাও দরশন পদ্ম-পলাশ লোচন
মন লহ নিতি নাম রাধা শ্যাম
আঁখি ঘুম-ঘুম নিশীথ নিঝুম ঘুমে ঝিমায়
এসো শারদ-প্রাতের পথিক
পলাশ-মঞ্জরী পরায়ে দে
বিজন গোঠে কে রাখাল বাজায় বেণু
আজো ফোটেনি-কুঞ্জে মম কুসুম
ফিরিয়া এসো এসো হে ফিরে
উচাটন মন ঘরে রয় না
শুকনো পাতার নূপুর পায়ে