সুখের কান্না
হাসিব মহিউদ্দিন
চেয়েছিলাম আসো তুমি
আমার ঘরের দ্বারে,
সেই আশাতে গান লিখেছি
খাতা ভরে ভারে।।
গুণহীনা এ প্রাণের কথা
লিখেছিলাম সবি,
লুকিয়ে গেছে সকল আশা
নিকষ অন্ধকারে।
তবু আশায় গান লিখেছি
খাতা ভরে ভারে।।।
সন্ধ্যা সকাল খাতার পাতায়
লিখেছিলাম গীতি,
তোমার নামটি জ্বালাতে হে
লিখছি সারে সারে।
ঘরের কড়া কেঁপে উঠে
ভেবেছি হে এলে,
দেখিনা আর কাউকে চোখে
মেলে নিজের দ্বারে।
গানের কথা সুরের মাঝে
বেজে উঠে ভারে।।
হটাৎ গীতি বেজে উঠে
বাতাস মাঝে এঁকে,
তোমার সভার গুণী বুঝি
এলো আমার পারে।
আবার দুয়ার মেলি আমি
নিজের আশা মেখে,
সেথায় দেখি দাঁড়িয়ে আছে
জীবক প্রাণ আঁধারে।
আশাহত হলাম আমি
কি দিলে আমারে!।
বুঝিনি আর চোখের চাওয়া
ইন্দ্রজালে ঢাকা,
তাই যেন মন কেঁদে উঠে
জীবক দেখে ধাঁরে।
দিলাম কড়ি মুখ ফিরিয়ে
ভিক্ষা হলো সারা,
চেয়ে দেখি নেই সে জীবক
আমার এই দুয়ারে।
মনের পুলক চোখের মাঝে
বেজে উঠে ভারে।।
আমার ঘরের দ্বারে,
সেই আশাতে গান লিখেছি
খাতা ভরে ভারে।।
গুণহীনা এ প্রাণের কথা
লিখেছিলাম সবি,
লুকিয়ে গেছে সকল আশা
নিকষ অন্ধকারে।
তবু আশায় গান লিখেছি
খাতা ভরে ভারে।।।
সন্ধ্যা সকাল খাতার পাতায়
লিখেছিলাম গীতি,
তোমার নামটি জ্বালাতে হে
লিখছি সারে সারে।
ঘরের কড়া কেঁপে উঠে
ভেবেছি হে এলে,
দেখিনা আর কাউকে চোখে
মেলে নিজের দ্বারে।
গানের কথা সুরের মাঝে
বেজে উঠে ভারে।।
হটাৎ গীতি বেজে উঠে
বাতাস মাঝে এঁকে,
তোমার সভার গুণী বুঝি
এলো আমার পারে।
আবার দুয়ার মেলি আমি
নিজের আশা মেখে,
সেথায় দেখি দাঁড়িয়ে আছে
জীবক প্রাণ আঁধারে।
আশাহত হলাম আমি
কি দিলে আমারে!।
বুঝিনি আর চোখের চাওয়া
ইন্দ্রজালে ঢাকা,
তাই যেন মন কেঁদে উঠে
জীবক দেখে ধাঁরে।
দিলাম কড়ি মুখ ফিরিয়ে
ভিক্ষা হলো সারা,
চেয়ে দেখি নেই সে জীবক
আমার এই দুয়ারে।
মনের পুলক চোখের মাঝে
বেজে উঠে ভারে।।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১২৫ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন