এখন দ্বিপ্রহর
নিরালা নিম্নঝুম ঘর
যেন অন্ধকার।
চারিপাশে ক্লান্ত কলোরব
যেন নিভে গেছে সব
বাতি, পড়ে আছে শহরের বিবশ দেহ
যেন নাই কেহ
তাকে ডাকিয়া তুলিবার।
অবিশ্রান্ত চলমান
ইঞ্জিন-মানুষ-বাহন
সব যেন কেমন
থেমে গেছে আজ
বুঝি, সব কাজ
মিটে গেল।
আর কোন নিরব চিৎকার নয়
নয় লোক চক্ষুর ভয়।
শূন্য আকাশে চাঁদ জেগে রয়
নিহারিকার তরে।
যেন বুক ওঠে ভরে
তৃপ্তির প্রবাস বায়ুতে।
এইতো মহেন্দ্রক্ষণ
বুকেতে আকিঞ্চন
ফিরিতে নিজ গৃহে,
ইচ্ছে বড় জাগে
মরিবার আগে
জড়ায়ে ধুলির তৃনে,
বলি দু’কথা
মনের ব্যথা
ভাগাভাগি করি দু’জনে।
এমতি মধুর ক্ষণে
ভাসে দুনয়ানে
মায়ের স্নান মুখ,
যেন প্রকৃতির সব সুখ
লেপে আছে মায়ের কোলে।
০
০
সেভ বা রিয়েক্ট করার জন্য লগইন করে নিন!
মন্তব্য করতে ক্লিক করুন