একজন পুরুষের জীবন কেমন হয় তা আমরা সত্যিই জানিনা। আমরা হয়তো বাহির থেকে দেখি পুরুষরা খুবই শান্তিতে আছে কিন্তু আসল বাস্তবতা তা নাও হতে পারে। হয়তো তার মনে কিছু না বলা কথা জমে আছে। তাদের জীবন বোধ হয় এমনই।পড়াশোনা শেষ করতেই ২৫ বছর, এরপর শুরু হয় চাকরি খোঁজার সংগ্রাম। বাংলাদেশের বাস্তবতায় একটা চাকরির খোঁজা অনেক সময় দুঃসাধ্য হয়ে পড়ে। ২৫ বছর পর হয়তো তাদের খরচ চালানোরও কেউ থাকেনা। তখন তাদের বাধ্য হই টিউশন সহ আরো অন্যান্য উপায় দেখতে হয়। এই চাকরি না পাওয়াটা অনেক ভাবেই তাদের মানসিক ভাবে আঘাত করে। ভালো চাকরি না পেলে কোন মা বাবাই আমাদের সমাজে ওই ছেলের কাছে তাদের মেয়ে বিয়ে দিতে চায় না। তাহলে যদি কোন ছেলে কোন মেয়ের সাথে সম্পর্ক থাকে তাহলে তাদের সম্পর্ক ভেঙ্গে যায় অনেক সময়। কিছু ছেলে এই চড়াই উতরাই পার করে নিজেকে ভালো একটা জায়গায় প্রতিষ্ঠিত করে। আবার কিছু ছেলে খারাপ পথে চলে যায়। তারা বিভিন্ন প্রকার নেশায় আসক্ত হয়ে পড়ে।অনেকে হয়তো অবৈধ কাজ বা অবৈধ যৌনকর্মে লিপ্ত হয়ে পড়ে। যা সমাজের জন্য মোটেই ভালো নয়। তাই প্রত্যেক বাবা-মার উচিত তাদের ছেলেদের পাশে দাঁড়ানো তাদেরকে মানসিক সমর্থন দিয়ে যাওয়া এবং যথোপযুক্ত সময় তাদের বিয়ে দেওয়া। তাহলে তাদের মানসিক শক্তি বাড়বে এবং সমাজ কলুষ মুক্ত হবে

০
০
সেভ বা রিয়েক্ট করার জন্য লগইন করে নিন!
১৮১
Follow my facebook❤️❤️