আনন্দালয়
তারিকুল ইসলাম
সেদিন গেলাম দাদুর বাড়ি দেখে এলাম সব…
ফাঁকা ঘরে দাদা দাদু করছে কলোরব।
আমরা সব নাতি পুতি কে কেমন আছি
এ সব ভেবে কাটছে তাদের সকাল-সন্ধ্যা-রাতি।
চাচ্চুরা যে ঠান্ডা পানি যেমন খুশি পেয়
গ্রীষ্ম বর্ষা শীত সব ঋতুতে শ্রেয়।
ফুফুটা যে বেজায় চালাক দাদু বলেন তাই
যা খুশি তাই করে সে কোন চিন্তা নাই।
বোন দুটি মোর ভাড়ি মিষ্টি গুণের নেইকো শেষ
চার দেয়ালের শিল্পকর্ম সাক্ষ্য দেবে বেশ।
চার দেয়ালে ছবি আঁকা জয়নুল যদি দেখত তাহা
চেয়ে নিত হাত দুখানা আঁকবে ছবি বলে।
রংধনুটা উঠলো জেগে চার দেয়ালের মাঝে
রক্ত রাঙা সূর্যটা রং খেলছে অথই সমুদ্রে।
দেখতে দেখতে কাটছে বেলা আনন্দ উচ্ছ্বাসে
এভাবে কাটুক না সময় সকলে মিলেমিশে।
ফাঁকা ঘরে দাদা দাদু করছে কলোরব।
আমরা সব নাতি পুতি কে কেমন আছি
এ সব ভেবে কাটছে তাদের সকাল-সন্ধ্যা-রাতি।
চাচ্চুরা যে ঠান্ডা পানি যেমন খুশি পেয়
গ্রীষ্ম বর্ষা শীত সব ঋতুতে শ্রেয়।
ফুফুটা যে বেজায় চালাক দাদু বলেন তাই
যা খুশি তাই করে সে কোন চিন্তা নাই।
বোন দুটি মোর ভাড়ি মিষ্টি গুণের নেইকো শেষ
চার দেয়ালের শিল্পকর্ম সাক্ষ্য দেবে বেশ।
চার দেয়ালে ছবি আঁকা জয়নুল যদি দেখত তাহা
চেয়ে নিত হাত দুখানা আঁকবে ছবি বলে।
রংধনুটা উঠলো জেগে চার দেয়ালের মাঝে
রক্ত রাঙা সূর্যটা রং খেলছে অথই সমুদ্রে।
দেখতে দেখতে কাটছে বেলা আনন্দ উচ্ছ্বাসে
এভাবে কাটুক না সময় সকলে মিলেমিশে।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১০৪ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন