তোমাকে চর্চা করি
মোঃ আব্দুল মজিদ এনডিসি
প্রিয় কবিতার মত করে চর্চা করি আপন নারীকে
আর আপন নারীর মত চর্চা করি অনুক্ষণ
তোমার সমস্ত সৌন্দর্যের বিকশিত বেলা-ভূমিকে
চর্চা করি তোমার মূদ্রাস্ফীতি, গণতন্ত্র-ঘাটতির কারণ
কিংবা তার ভয়াল ইঙ্গিতকে বড়বেশি সতর্কভাবে;
আমিও তোমার মত ধর্ষিত একজন, কে আর আটকাবে?
তাই আমি চর্চা করি আপন মনে গবেষকের মত করে
তোমার উলঙ্গ রাজনীতির চূড়ান্ত বিনষ্টিকে;
যত ব্যাভিচার, হাইব্রিড কালচার আছে ভেতরে
আরো চর্চা করি সেই উলঙ্গ মানুষ কটিকে
যারা প্রত্যহ সকাল-সন্ধ্যা কৌশলী শকুনের ন্যায়
বহুভাবে বহুবার কেবলই ব্যবচ্ছেদ করে তোমায়
কবিতার মতো করে ভেতর থেকে আরো ভেতরে
যতই চর্চা করি ততই আতংকিত হতে হয় থেকে থেকে
আতংকিত হতে হয় তোমার জরায়ুর গহীন গহ্বরে
হাইব্রিড উন্নয়ন-ক্যান্সার-কোষের বিস্তার দেখে দেখে
তোমার ধমণীর মরে ওঠা দেখে আতংকিত হতে হয়;
ভেতরে ভেতরে মরে ওঠা নদী যেন, কেবলই বালুময়!
পিঙ্গল দেহশ্রী দেখে ভূত দেখার মত হতাশার হেমলক যত
সবটুকু অস্তিত্বকে যেন ক্রমশ অবস করে ফেলে
জীবনানন্দের ‘ইথারে অবস করা সন্ধ্যার মত’
কিন্তু আমিওতো আশাবাদী হতে চাই সকল হতাশা ঠেলে
বড়বেশি আশাবাদী, ঠিক মৌসুমী বৃষ্টির জন্য যেমন
অপেক্ষা করে থাকে তোমার সে কালো মানিক রতন
সহসা বেতস ফল দেখে দূরন্ত শিশুটির চোখের ভেতরে
যেমনি উদ্দাম খেলা করে অবিরাম স্বপ্নের বন্যেরা
তেমনি আমার দুচোখের কোঠরে সহসা দুলেদুলে ওঠেরে
আজি গমের চারার মতো দূরন্ত সবুজ সরব চিরবন্য স্বপ্নেরা;
কবে আর দেখবো- জমিনভরা সোনার মানুষ, আকাশভরা তারা
কবিতার রাডারে খুজি- আছে কারা, দিবে বুকের তাজা স্বপ্ন যারা
আর আপন নারীর মত চর্চা করি অনুক্ষণ
তোমার সমস্ত সৌন্দর্যের বিকশিত বেলা-ভূমিকে
চর্চা করি তোমার মূদ্রাস্ফীতি, গণতন্ত্র-ঘাটতির কারণ
কিংবা তার ভয়াল ইঙ্গিতকে বড়বেশি সতর্কভাবে;
আমিও তোমার মত ধর্ষিত একজন, কে আর আটকাবে?
তাই আমি চর্চা করি আপন মনে গবেষকের মত করে
তোমার উলঙ্গ রাজনীতির চূড়ান্ত বিনষ্টিকে;
যত ব্যাভিচার, হাইব্রিড কালচার আছে ভেতরে
আরো চর্চা করি সেই উলঙ্গ মানুষ কটিকে
যারা প্রত্যহ সকাল-সন্ধ্যা কৌশলী শকুনের ন্যায়
বহুভাবে বহুবার কেবলই ব্যবচ্ছেদ করে তোমায়
কবিতার মতো করে ভেতর থেকে আরো ভেতরে
যতই চর্চা করি ততই আতংকিত হতে হয় থেকে থেকে
আতংকিত হতে হয় তোমার জরায়ুর গহীন গহ্বরে
হাইব্রিড উন্নয়ন-ক্যান্সার-কোষের বিস্তার দেখে দেখে
তোমার ধমণীর মরে ওঠা দেখে আতংকিত হতে হয়;
ভেতরে ভেতরে মরে ওঠা নদী যেন, কেবলই বালুময়!
পিঙ্গল দেহশ্রী দেখে ভূত দেখার মত হতাশার হেমলক যত
সবটুকু অস্তিত্বকে যেন ক্রমশ অবস করে ফেলে
জীবনানন্দের ‘ইথারে অবস করা সন্ধ্যার মত’
কিন্তু আমিওতো আশাবাদী হতে চাই সকল হতাশা ঠেলে
বড়বেশি আশাবাদী, ঠিক মৌসুমী বৃষ্টির জন্য যেমন
অপেক্ষা করে থাকে তোমার সে কালো মানিক রতন
সহসা বেতস ফল দেখে দূরন্ত শিশুটির চোখের ভেতরে
যেমনি উদ্দাম খেলা করে অবিরাম স্বপ্নের বন্যেরা
তেমনি আমার দুচোখের কোঠরে সহসা দুলেদুলে ওঠেরে
আজি গমের চারার মতো দূরন্ত সবুজ সরব চিরবন্য স্বপ্নেরা;
কবে আর দেখবো- জমিনভরা সোনার মানুষ, আকাশভরা তারা
কবিতার রাডারে খুজি- আছে কারা, দিবে বুকের তাজা স্বপ্ন যারা
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১১৩ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন