সমস্ত দেহতত্ত্ব তুচ্ছ করে
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
আমি যতবার এসেছি তোমার কাছে, তুমি প্রত্যাখ্যান করেছ
ফেরার রাস্তা খুঁজে পাইনি, হোঁচট খেয়েছি বারবার
আমার অন্ধত্ব মিথ্যে নয়, তার নীচে চাপা পড়েছে সব অহমিকা
এক এক সময় অন্ধ হতে কী যে ভালো লাগে, তখন পোশাক থাকে না
অন্ধ সুড়ঙ্গের মধ্যে শিল্পের কলমে বীর্যে অক্ষরে
কি জন্মায়নি কোনো মহা কবির কবিতা
একটা বাগানের পাশ দিয়ে রাস্তা, আমি বাগান দেখছি না
ছ’টা ছ’রকম পাখি দোল খাচ্ছে কদমের ডালে
যথেষ্ট হয়েছে পাখির উপমা
সমস্ত দেহতত্ত্ব তুচ্ছ করে তুমি বসে আছ নদীর ধারে
জলে পা ড়ুবিয়ে
এক ঝলক তাকানো মাত্র আমার চোখ ঢেকে গেল কুয়াশায়
এখন নারীর চেয়ে নদী বেশি টানময়ী
ড়ুব দিয়ে নীল গভীরতায় খুঁজি কবিতার বিদ্যুল্লেখা।
ফেরার রাস্তা খুঁজে পাইনি, হোঁচট খেয়েছি বারবার
আমার অন্ধত্ব মিথ্যে নয়, তার নীচে চাপা পড়েছে সব অহমিকা
এক এক সময় অন্ধ হতে কী যে ভালো লাগে, তখন পোশাক থাকে না
অন্ধ সুড়ঙ্গের মধ্যে শিল্পের কলমে বীর্যে অক্ষরে
কি জন্মায়নি কোনো মহা কবির কবিতা
একটা বাগানের পাশ দিয়ে রাস্তা, আমি বাগান দেখছি না
ছ’টা ছ’রকম পাখি দোল খাচ্ছে কদমের ডালে
যথেষ্ট হয়েছে পাখির উপমা
সমস্ত দেহতত্ত্ব তুচ্ছ করে তুমি বসে আছ নদীর ধারে
জলে পা ড়ুবিয়ে
এক ঝলক তাকানো মাত্র আমার চোখ ঢেকে গেল কুয়াশায়
এখন নারীর চেয়ে নদী বেশি টানময়ী
ড়ুব দিয়ে নীল গভীরতায় খুঁজি কবিতার বিদ্যুল্লেখা।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৬৮ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন