চাঁদপুর শহর
কবি ইমদাদ শাহ্
পদ্মা মেঘনা ডাকাতিয়ার আবদ্ধ ভূমির সমাগমে
মস্ত একটা শহর যে ভাই উঠেছে তাহার চরন চুমে
মধ্যে পথে বয়ে চলেছে ছোট্ট নদী ডাকাতিয়া
দুই পাশে তার আকুল পথে বেড়েছে শহর চরন চুমিয়া
সেই শহরে অধীর আমার ছোট্ট একটা ঘর
মানুষগুলো আপন অতি নয় ত কেহ পর
নান্দনিক এই শহরের মেঘনা নদীর তীরে
বাস যে করি আমি লক্ষ লোকের ভীড়ে
সেই শহরের গল্প যে অতি মনোরম
পদ্মা মেঘনা ডাকাতিয়ার এক মধুর সমাগম
তিনটি নদীর ঘূর্ণিপাকে রয়েছে তার ত্রিমোহনা
ত্রিমোহনা ত নয় যেন পদ্মা মেঘনা যমুনা
একটু দূরে রয়েছে আবার মিনি কক্সবাজার
সময় হলেই ঘুরে আসি কি রূপ যে তাহার
শহরটা আজ মস্তবড় ডানা মেলেছে দূর বহুদূর
আদর করে ডাকি তারে ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর
ব্যস্ত শহর চাঁদপুর চলছে গাড়ি রাত দুপুর
বিদ্ঘুটে আবার বাজছে নদীর কল্ ঘুঙুর
গাড়ির পিছু গাড়ি আর বাড়ির পিছু বাড়ি
শহরটাতে উড়ে বেড়ায় টাকার কাড়ি কাড়ি
এ শহর বুকে যেন আলোক রাশি রাশি
রাতের ধরনীতে মধুমাখা তারার হাঁসি
এককুলে্ নদী তার অন্যকুলে্ গ্রাম
ব্যস্ত অতি শহরটার চাঁদপুর যে ভাই নাম
আজব শহরটার আজব কারখানা
পথ চলতে মেলে কতশত মানা
রাত দুপুরে বাজে সেথা নিটুল বাঁশি
তবু শহরটারে আমি বড্ড ভালোবাসি
কত পার্ক কত উদ্যান কতশত বিনোধন
অপরূপা শহরখানি সদা কারে মোর ধ্যান মোন
ইট সুড়কির শহর অতি মনোরম ফিটফাট
সেই শহরে চলে না ভাই ছিনতাই কি লুটপাট
কাড়ি কাড়ি সৌঠব আর বড় বড় অট্টালিকা
আমাদের শহর যেন মায়ের স্নেহ মোহে ঢাকা
একক পরিবার নেই কোন সর
নিঠুর শহর তার সবি যেন পর
কর্মব্যস্থ শহর সদা কর্মব্যস্থ দেখি
সুবিধাটুকু যা পাই সবি যেন মেকি
মাঝে মাঝে মনে হয় কোন এক বদ্ধ জেল
ঐ দূরে বাজে ঐ ত্রিমোহনার হুইসেল
মস্ত একটা শহর যে ভাই উঠেছে তাহার চরন চুমে
মধ্যে পথে বয়ে চলেছে ছোট্ট নদী ডাকাতিয়া
দুই পাশে তার আকুল পথে বেড়েছে শহর চরন চুমিয়া
সেই শহরে অধীর আমার ছোট্ট একটা ঘর
মানুষগুলো আপন অতি নয় ত কেহ পর
নান্দনিক এই শহরের মেঘনা নদীর তীরে
বাস যে করি আমি লক্ষ লোকের ভীড়ে
সেই শহরের গল্প যে অতি মনোরম
পদ্মা মেঘনা ডাকাতিয়ার এক মধুর সমাগম
তিনটি নদীর ঘূর্ণিপাকে রয়েছে তার ত্রিমোহনা
ত্রিমোহনা ত নয় যেন পদ্মা মেঘনা যমুনা
একটু দূরে রয়েছে আবার মিনি কক্সবাজার
সময় হলেই ঘুরে আসি কি রূপ যে তাহার
শহরটা আজ মস্তবড় ডানা মেলেছে দূর বহুদূর
আদর করে ডাকি তারে ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর
ব্যস্ত শহর চাঁদপুর চলছে গাড়ি রাত দুপুর
বিদ্ঘুটে আবার বাজছে নদীর কল্ ঘুঙুর
গাড়ির পিছু গাড়ি আর বাড়ির পিছু বাড়ি
শহরটাতে উড়ে বেড়ায় টাকার কাড়ি কাড়ি
এ শহর বুকে যেন আলোক রাশি রাশি
রাতের ধরনীতে মধুমাখা তারার হাঁসি
এককুলে্ নদী তার অন্যকুলে্ গ্রাম
ব্যস্ত অতি শহরটার চাঁদপুর যে ভাই নাম
আজব শহরটার আজব কারখানা
পথ চলতে মেলে কতশত মানা
রাত দুপুরে বাজে সেথা নিটুল বাঁশি
তবু শহরটারে আমি বড্ড ভালোবাসি
কত পার্ক কত উদ্যান কতশত বিনোধন
অপরূপা শহরখানি সদা কারে মোর ধ্যান মোন
ইট সুড়কির শহর অতি মনোরম ফিটফাট
সেই শহরে চলে না ভাই ছিনতাই কি লুটপাট
কাড়ি কাড়ি সৌঠব আর বড় বড় অট্টালিকা
আমাদের শহর যেন মায়ের স্নেহ মোহে ঢাকা
একক পরিবার নেই কোন সর
নিঠুর শহর তার সবি যেন পর
কর্মব্যস্থ শহর সদা কর্মব্যস্থ দেখি
সুবিধাটুকু যা পাই সবি যেন মেকি
মাঝে মাঝে মনে হয় কোন এক বদ্ধ জেল
ঐ দূরে বাজে ঐ ত্রিমোহনার হুইসেল
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১১৮ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন