আমিও রাস্তায়
আল মাহমুদ
অসংখ্য চক্ষু যেন ঘিরে ফেলবে এখুনি আমাকে
শস্যের সবুজ থেকে ক্রমাগত উঠে এসে গোসার গোঙানি
করোগেটে ঢেউ তুলে চাবকে দেবে আমাকে নির্মম।
তন্নতন্ন দেখে নেবে বাসন কোশন
পুঁথিপত্র ছারখার ছড়িয়ে চৌদিকে
শিকার পাইলা খুলে দেখবে নেই, ভাত বা সালুন।
কইরে হারামজাদা, দেখুম আজকা তর হগল পুংটামি
কোনখানে পাড়ো তুমি জবর সোনার আণ্ডা, কও মিছাখোর
বলেই টানবে লেপ, তারপর তাজ্জবের মতো
পেখম উদাম করে দেখবে এক বেশরম কাউয়ার গতর।
গালি-গালাজের ঢেউ টলমলায় আমার উঠোনে
আমারে ভাসিয়ে নেয় খাদ্যলোভী ক্ষোভের কাতারে
সাপের অঙ্গের মতো ভগি ধরে, চন মারে, মিছিলে রাস্তায়।
সাহস দেখো না মিয়া, শহরে আগুন দিতে আহে ঐ
বে-তমিজ গাওয়ের পোলারা।
দিলো বাইন্ধা পথঘাট, বাস গাড়ি মোটর দোকান
গোলমালের কারিগর ইঁট মারে মুরবির গায়।
সাহস দেখো না মিয়া, বে-তমিজ বান্দীর পুতেরা
মাইনষের লওয়ের মতো হাঙ্গামার নিশান উড়ায়।
শস্যের সবুজ থেকে ক্রমাগত উঠে এসে গোসার গোঙানি
করোগেটে ঢেউ তুলে চাবকে দেবে আমাকে নির্মম।
তন্নতন্ন দেখে নেবে বাসন কোশন
পুঁথিপত্র ছারখার ছড়িয়ে চৌদিকে
শিকার পাইলা খুলে দেখবে নেই, ভাত বা সালুন।
কইরে হারামজাদা, দেখুম আজকা তর হগল পুংটামি
কোনখানে পাড়ো তুমি জবর সোনার আণ্ডা, কও মিছাখোর
বলেই টানবে লেপ, তারপর তাজ্জবের মতো
পেখম উদাম করে দেখবে এক বেশরম কাউয়ার গতর।
গালি-গালাজের ঢেউ টলমলায় আমার উঠোনে
আমারে ভাসিয়ে নেয় খাদ্যলোভী ক্ষোভের কাতারে
সাপের অঙ্গের মতো ভগি ধরে, চন মারে, মিছিলে রাস্তায়।
সাহস দেখো না মিয়া, শহরে আগুন দিতে আহে ঐ
বে-তমিজ গাওয়ের পোলারা।
দিলো বাইন্ধা পথঘাট, বাস গাড়ি মোটর দোকান
গোলমালের কারিগর ইঁট মারে মুরবির গায়।
সাহস দেখো না মিয়া, বে-তমিজ বান্দীর পুতেরা
মাইনষের লওয়ের মতো হাঙ্গামার নিশান উড়ায়।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ২১৮ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন