কুরুক্ষেত্রের ময়দান
মোঃ আব্দুল মজিদ এনডিসি
কবি একদিন ইবাদতের রাতে বড্ড নালিশের সুরে
বলেছিলেন, ‘হে পরোয়ারদিগার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি ডাকাতদের গ্রাম?’
বেঁচে থাকলে আজ কী বলতেন?
হয়ত বলতেন-একেবারে কুরুক্ষেত্র বানিয়ে ছেড়েছো?
অতঃপর কুরুক্ষেত্র সুনামির মতো সহসা বিস্তারিত হয়েছে
সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে, গোটা রাজধানী, শেষে
সমগ্র দেশে
চারিদিকে বিষন্ন দিনরাত অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে
বারুদের গন্ধে করে হাঁসফাঁস
পুলিশ ও মানুষ মিলেমিশে হানে জিঘাংসার বুলেট;
কাছথেকে বক্ষ চেতিয়ে ধারণ করে
স্বপ্নের বুকে কোন পড়ুয়া তরুন
নিমিষে গোটাবিশ্ব যেন প্রবল ঝাঁকি খায়;
আটলান্টিকের ওপার থেকে স্বস্তিকা লেখেন
বেদনা ও বিস্ময়ের কবিতা
আর এখানে কুরুক্ষেত্রের মধ্যে বসে রক্ত ও মৃত্যু-দর্শী
প্রিয় বুদ্ধিজীবী লেখেন বিদায়ের বাণী
হায় বিধাতা! এই কি তোমার আশরাফুল মকলুকাত?
দুইপেয়ে হোমোস্যাপিয়েন্স!
হায় বিধাতা! হায় বিশ্ববিবেক! হায় আশরাফুল মকলুকাত!
কোথাও কেউ নেই, আজ কিছু নেই কোনখানে
কেবলই বিপন্ন স্বপ্ন কাঁদে শূন্য শ্মশানে
বলেছিলেন, ‘হে পরোয়ারদিগার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কি ডাকাতদের গ্রাম?’
বেঁচে থাকলে আজ কী বলতেন?
হয়ত বলতেন-একেবারে কুরুক্ষেত্র বানিয়ে ছেড়েছো?
অতঃপর কুরুক্ষেত্র সুনামির মতো সহসা বিস্তারিত হয়েছে
সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে, গোটা রাজধানী, শেষে
সমগ্র দেশে
চারিদিকে বিষন্ন দিনরাত অন্ধকারে নিমজ্জিত হয়ে
বারুদের গন্ধে করে হাঁসফাঁস
পুলিশ ও মানুষ মিলেমিশে হানে জিঘাংসার বুলেট;
কাছথেকে বক্ষ চেতিয়ে ধারণ করে
স্বপ্নের বুকে কোন পড়ুয়া তরুন
নিমিষে গোটাবিশ্ব যেন প্রবল ঝাঁকি খায়;
আটলান্টিকের ওপার থেকে স্বস্তিকা লেখেন
বেদনা ও বিস্ময়ের কবিতা
আর এখানে কুরুক্ষেত্রের মধ্যে বসে রক্ত ও মৃত্যু-দর্শী
প্রিয় বুদ্ধিজীবী লেখেন বিদায়ের বাণী
হায় বিধাতা! এই কি তোমার আশরাফুল মকলুকাত?
দুইপেয়ে হোমোস্যাপিয়েন্স!
হায় বিধাতা! হায় বিশ্ববিবেক! হায় আশরাফুল মকলুকাত!
কোথাও কেউ নেই, আজ কিছু নেই কোনখানে
কেবলই বিপন্ন স্বপ্ন কাঁদে শূন্য শ্মশানে
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৭৪ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন