তুমি রুগ্ন ব্যথিত কুসুম
আবুল হাসান | কাব্য - পৃথক পালঙ্ক
নয়নের মাঝখান থেকে নেমে আসা এই নিমফল
তুমি কাকে দেবে?
তার চেয়ে পান করো, গলধঃকরণ করো হৃদয়ের বিষ!
হাওয়ার হলকুম থেকে উঠে আসা এই অন্ধকার
তুমি বাইরে এনোনা, খেয়ে ফেলে।
ফুসফুসের এই রক্ত পূনরায় ঢোকাও ফুসফুসে!
বাইরে তুমি বিকশিত হয়ো না কুসুম, রুগ্ন ব্যথিত কুসুম!
তার চেয়ে গভীর গভীরতরো আড়ালে লুকিয়ে যাও!
যেখানে জন্ম নিয়েছিলে সেই সম্পূর্ণ আঁতুড়ঘর, বনদোচালায়
তুমি কি ভুলেই গেলে পূর্ণিমায় তোমার জননী তার
কুমারীত্ব পুনরায় ফিরে পেয়েছিল?
মলিন প্রদীপ, যাও মাকে বলল, এসেছিতো,
এবার কোথায় তুমি কোনদিকে কতদূর নেবে?
আমাকে কি এখনই নেভাবে?
আমার তো নেভাবার সম্পূর্ণ সময় হলো,
নাকি ফের আমাকে জ্বালাবে?
তুমি কাকে দেবে?
তার চেয়ে পান করো, গলধঃকরণ করো হৃদয়ের বিষ!
হাওয়ার হলকুম থেকে উঠে আসা এই অন্ধকার
তুমি বাইরে এনোনা, খেয়ে ফেলে।
ফুসফুসের এই রক্ত পূনরায় ঢোকাও ফুসফুসে!
বাইরে তুমি বিকশিত হয়ো না কুসুম, রুগ্ন ব্যথিত কুসুম!
তার চেয়ে গভীর গভীরতরো আড়ালে লুকিয়ে যাও!
যেখানে জন্ম নিয়েছিলে সেই সম্পূর্ণ আঁতুড়ঘর, বনদোচালায়
তুমি কি ভুলেই গেলে পূর্ণিমায় তোমার জননী তার
কুমারীত্ব পুনরায় ফিরে পেয়েছিল?
মলিন প্রদীপ, যাও মাকে বলল, এসেছিতো,
এবার কোথায় তুমি কোনদিকে কতদূর নেবে?
আমাকে কি এখনই নেভাবে?
আমার তো নেভাবার সম্পূর্ণ সময় হলো,
নাকি ফের আমাকে জ্বালাবে?
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৭৩ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন