দিবি না রে সখা!
বোরহানুল ইসলাম লিটন
বিকেল হলেই নিরজনে বসে দু’চোখের নীরে ভাসি,
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
কাজলা বিলের হংসের সারে
এ’ হৃদয় ছুটে শত আবদারে
তবুও কি দেয় থোকা থোকা মেঘ শান্তনা কাছে আসি!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
সেই যে খেলতো সর্ষের ক্ষেতে ফিঙে ক’টা লুকোচুরি,
ওরাও আসে না কে করেছে বল বাচ্চা ওদের চুরি?
গম ক্ষেতে গড়ে ছটফটে ঢেউ
খুঁজে কি সমীর ক্ষ্যাপাটে সে’ ফেউ!
হিজলের শাখে শালিকও যে রোদে হয় নাকো উচ্ছ্বাসী!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
থমকে দাঁড়াই খালের বাঁ পাশে দুলতো যেখানে লগি,
চিরতরে গেছে জানিস কি তুই সুচতুর কানাবগি?
দেখে যে পালাতো মাছরাঙা আগে
ওরেও তো খুঁজি খুবই অনুরাগে
চাইলে কি মিলে নাতিদূরে জাগা ফাদুয়ার ক্ষীণ কাশি!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
ঘাসের ডগায় চষবার তরে জোড়া ফড়িঙের প্রীতি,
মনে আছে তোর কলাইয়ের ক্ষেতে দোয়েলের সেই গীতি?
সিমের মাচায় পেঁচকের দল
অযথা-ই সাজে নাচুনে পাগল
দেখেও কি হয় নীচু ডালে টুনি অবেলায় মিঠা ভাষি!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
কাজলা বিলের হংসের সারে
এ’ হৃদয় ছুটে শত আবদারে
তবুও কি দেয় থোকা থোকা মেঘ শান্তনা কাছে আসি!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
সেই যে খেলতো সর্ষের ক্ষেতে ফিঙে ক’টা লুকোচুরি,
ওরাও আসে না কে করেছে বল বাচ্চা ওদের চুরি?
গম ক্ষেতে গড়ে ছটফটে ঢেউ
খুঁজে কি সমীর ক্ষ্যাপাটে সে’ ফেউ!
হিজলের শাখে শালিকও যে রোদে হয় নাকো উচ্ছ্বাসী!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
থমকে দাঁড়াই খালের বাঁ পাশে দুলতো যেখানে লগি,
চিরতরে গেছে জানিস কি তুই সুচতুর কানাবগি?
দেখে যে পালাতো মাছরাঙা আগে
ওরেও তো খুঁজি খুবই অনুরাগে
চাইলে কি মিলে নাতিদূরে জাগা ফাদুয়ার ক্ষীণ কাশি!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
ঘাসের ডগায় চষবার তরে জোড়া ফড়িঙের প্রীতি,
মনে আছে তোর কলাইয়ের ক্ষেতে দোয়েলের সেই গীতি?
সিমের মাচায় পেঁচকের দল
অযথা-ই সাজে নাচুনে পাগল
দেখেও কি হয় নীচু ডালে টুনি অবেলায় মিঠা ভাষি!
দিবি না রে সখা একবার এনে শাপলা ফুলের হাসি!
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১১০ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন