‘অন্তর্জলী যাত্রা’র ১৭ পৃষ্ঠায় গিয়ে ঘুমিয়ে যাবার পর রাজুর ঘুম ভাঙলো ঘন্টা খানিক পর।সোজা বাস কাউন্টারে ‘রুপান্তর’ সার্ভিসে উঠে গুলিস্তান।তারপর সুধীনদার উদ্দেশে রওনা হলো রাজু।
সুধিনদা বললো- এতোদিন কোথায় ছিলা?
ছিলাম দাদা
-তোমাকে যে কাজটা দিসিলাম খবর কী?
কাজ চলছে
-হঠাৎ হঠাৎ উধাও হয়ে যাও কেনো!
রাজু কিছু বলে না।
-আমি ‘আঁধার ও অন্ধকার’ – এর সংগে কথা বলেছি।এখন থেকে ওখান থেকেই আমাদের সব পাবলিকেশন বের হবে।
জ্বি দাদা।
-এসব কি এমনি এমনি হয়!বাংলাদেশের প্রকাশকরা তো আমাদের মূল্যায়ন করলো না তাই অন্য উপায় বের করতে হলো।
জ্বি
-কাজটা তাড়াতাড়ি শেষ করো
ওকে দাদা।আমি তাড়াতাড়ি শেষ করার চেষ্টা করবো
-চেষ্টা টেষ্টা নয়।তাড়াতাড়ি করো।
একটু থেমে সুধীনদা বললো- চা খাবে?
রাজু বললো-জ্বি দাদা খাবো
চা শেষ করে রাজু আর দেরি করেনি।বাসায় গিয়ে গোসল সেরে বই নিয়ে বসলো।এমন সময় ফোন এলো-
আপনি কি রাজু আহমেদ বলছেন?
আননোন নাম্বার।রাজু কি একটু চিন্তিত বোধ করলো!রাজু নিজেও নিশ্চিত নয়।
রাজু বললো- জ্বি।কে বলছেন প্লিজ?
-কে বলছি জানার দরকার নেই।আপনি রাজু তো?
জ্বি।কিন্তু…
লাইনটা কেটে গেলো।
মন্তব্য করতে ক্লিক করুন