কোন একদিন শুনেছিলাম- ‘আশায় জগৎ বয়’
এ কথা কি সত্যি? এখন দেখি বড্ড যেনতেনভাবে
আশারাও হত হয় জীবনের মতন
হয় নিকৃষ্টভাবে ধর্ষিত আলোতে আঁধারে
ঐ যারা বুলডোজার চালায় একেবারে সাহেবি কায়দায়
তারা কী করে পালক হতে পারে! পালকের কি
কোন ধর্ম থাকে না?
এখানে রক্তে বসত করে ঘুণপোকারা; কায়েমি বসতি
কী করে মারবে এই তাবত ঘুণপোকা!
এতো রক্ত পাবে কোথায়? এই নিয়মিত হনন
নিকৃষ্ট ধর্ষণ, এই বুলডোজার, এই রক্তের দোষ
টেনে নিয়ে কত দূরে যাবে আর!
আশা যাক, ভরসা যাক-সকলে দুর হয়ে যাক!
নোংরা হাতে পায়ে ধরে আর চাই না দূষিত
মুখের কোন কথা, চাই না টক্সিক মগজের
কোন প্রতিশ্রুতি আর। এবার চাই শুধু একটি আয়না,
যার সামনে পালিতের ন্যায় পালকও
সমানভাবে উন্মোচিত হবে। তাতে হয়ত বা বেঁচে যাবে
আমাদের সকল আশা।
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন