সিরিয়াসলি, ওই বেশ্যা বেঁচে থেকে ভালো থাকুক
এম মনজুরুল ইসলাম
একদিন ওই বেশ্যা আমার প্রেমিকা ছিল, জিহ্বাদেশের অথেনটিক সু-স্বাদ ও স-সাধ ছিল, ভালোবাসার
স্বচ্ছ অনুসঙ্গও ছিল! কিন্তু এখন সে
কেবলই শোক, স্মৃতির অনুচ্ছেদ
এবং শেষ না হওয়া
অসমাপ্ত
শেষ....
অতঃপর
সমাহিত হয়ে একদিন সে এই নিম্ন-মধ্যবিত্ত
মফস্বল শহরের জনশূন্য পার্কগুলোর
আইডেন্টিটি খুঁজতে
গিয়ে আমাকে
ভেবেছিল পরিত্যক্ত
আমিষ
ক্ষুধা....
আমাকে ওর নিজস্ব ভূখণ্ডের শানে-নুযুল বলতে বলতে রক্তের হিমোগ্লোবিনে মিশে গিয়ে হতে চেয়েছিল
সমৃদ্ধ শব্দের বাহ্যিক রোষানল। প্রতিদিন
নিজেকে খারিজ করে ওই
বেশ্যা তার 'দ্বিতীয় শরম' আমার পাকস্থলীর
পিত্তাশয়ে স্থাপন করে বলেছিল-
আমি যেন ওর ওড়নার
নরম সুতোয়
সেঁটে থাকি
নিশ্ছিদ্র ঋতুস্রাবের মতো....
কিন্তু জনাব, আপনি আমাকে আবার অন্য কারও প্রেমে পড়তে বলেছিলেন। আশির দশকের
কবি হয়ে এক শ কোটি স্বাস্হ্যবতী
যুবতীর সংরক্ষিত প্রত্নতত্ত্বে
নিজেকে
সাংবিধানিকভাবে
বিস্তার করে ওই বেশ্যাকে দেখাতে
বলেছিলেন ঘন-সন্নিবিষ্ট
যুগল মাংসপিণ্ডের
একথোক ফর্সা
মালকোষ....
আমি পারিনি জনাব! ভালোবাসার জন্য একরাশ
সু-সংবদ্ধ হাসি এনে নিষিদ্ধ সঙ্গমের বিরুদ্ধে
আপনি আমাকে বিপরীত
জাগরণের কথা বলেছিলেন,
প্রমাণিত দৃষ্টিতে
দেখতে বলেছিলেন
ওই বেশ্যার
আমুদে শরীরের সংসদীয়
ভাঁজগুলোর দস্তখত
ভিত্তিক পুরুষ
চিহ্ন...
কিন্তু আমি পারিনি। আমি পারিনি বলেই ওই বেশ্যা এখন অন্য কারও একখাবলা জারজ ভ্রূণের
পরিভ্রমণ দেখে আতৃপ্ত হয়, আমি পারিনি
বলে ওই বেশ্যা তার তলপেট
জ্বালিয়ে দেয় উষ্ণ
নিঃশ্বাসে....
সিরিয়াসলি, ওই বেশ্যা বেঁচে থেকে ভালো
থাকুক! চামড়া ঢিলা বৃদ্ধা
হয়ে হাড়-মাংস খসে
যাক ওর.....
০৩/০৭/২০২৩ খ্রি.
স্বচ্ছ অনুসঙ্গও ছিল! কিন্তু এখন সে
কেবলই শোক, স্মৃতির অনুচ্ছেদ
এবং শেষ না হওয়া
অসমাপ্ত
শেষ....
অতঃপর
সমাহিত হয়ে একদিন সে এই নিম্ন-মধ্যবিত্ত
মফস্বল শহরের জনশূন্য পার্কগুলোর
আইডেন্টিটি খুঁজতে
গিয়ে আমাকে
ভেবেছিল পরিত্যক্ত
আমিষ
ক্ষুধা....
আমাকে ওর নিজস্ব ভূখণ্ডের শানে-নুযুল বলতে বলতে রক্তের হিমোগ্লোবিনে মিশে গিয়ে হতে চেয়েছিল
সমৃদ্ধ শব্দের বাহ্যিক রোষানল। প্রতিদিন
নিজেকে খারিজ করে ওই
বেশ্যা তার 'দ্বিতীয় শরম' আমার পাকস্থলীর
পিত্তাশয়ে স্থাপন করে বলেছিল-
আমি যেন ওর ওড়নার
নরম সুতোয়
সেঁটে থাকি
নিশ্ছিদ্র ঋতুস্রাবের মতো....
কিন্তু জনাব, আপনি আমাকে আবার অন্য কারও প্রেমে পড়তে বলেছিলেন। আশির দশকের
কবি হয়ে এক শ কোটি স্বাস্হ্যবতী
যুবতীর সংরক্ষিত প্রত্নতত্ত্বে
নিজেকে
সাংবিধানিকভাবে
বিস্তার করে ওই বেশ্যাকে দেখাতে
বলেছিলেন ঘন-সন্নিবিষ্ট
যুগল মাংসপিণ্ডের
একথোক ফর্সা
মালকোষ....
আমি পারিনি জনাব! ভালোবাসার জন্য একরাশ
সু-সংবদ্ধ হাসি এনে নিষিদ্ধ সঙ্গমের বিরুদ্ধে
আপনি আমাকে বিপরীত
জাগরণের কথা বলেছিলেন,
প্রমাণিত দৃষ্টিতে
দেখতে বলেছিলেন
ওই বেশ্যার
আমুদে শরীরের সংসদীয়
ভাঁজগুলোর দস্তখত
ভিত্তিক পুরুষ
চিহ্ন...
কিন্তু আমি পারিনি। আমি পারিনি বলেই ওই বেশ্যা এখন অন্য কারও একখাবলা জারজ ভ্রূণের
পরিভ্রমণ দেখে আতৃপ্ত হয়, আমি পারিনি
বলে ওই বেশ্যা তার তলপেট
জ্বালিয়ে দেয় উষ্ণ
নিঃশ্বাসে....
সিরিয়াসলি, ওই বেশ্যা বেঁচে থেকে ভালো
থাকুক! চামড়া ঢিলা বৃদ্ধা
হয়ে হাড়-মাংস খসে
যাক ওর.....
০৩/০৭/২০২৩ খ্রি.
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৯১ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন