কথোপকথন -৩১
পূর্ণেন্দু পত্রী
নন্দিনী –
যতক্ষন পাশে থাকো, যতক্ষন ছুঁয়ে ছুঁয়ে থাকি
আমি যেন মেঘে জলে মেশা কোনো আত্মহারা পাখি।
বলতো কি পাখি?
শুভঙ্কর –
যতক্ষন পাশে থাকো, যতক্ষন ছুঁয়ে ছুঁয়ে থাকা
উল্কার স্ফুলিঙ্গ দিয়ে অন্ধকারে দীর্ঘ ছবি আঁকা।
বলতো কি ছবি?
নন্দিনী –
যতক্ষন কথা বলো, হাসো ও ঝরাও ধারাজল
বীজ থেকে জেগে ওঠে অফুরন্ত গাছ, বনতল।
বলতো কি গাছ?
শুভঙ্কর –
যতক্ষন পাশে থাকো ভূমিকম্প, সুখের সন্ত্রাস
পৌঁছে যাই সেখানে, যেখানে বসন্ত বারোমাস।
বলতো কি দেশ?
যতক্ষন পাশে থাকো, যতক্ষন ছুঁয়ে ছুঁয়ে থাকি
আমি যেন মেঘে জলে মেশা কোনো আত্মহারা পাখি।
বলতো কি পাখি?
শুভঙ্কর –
যতক্ষন পাশে থাকো, যতক্ষন ছুঁয়ে ছুঁয়ে থাকা
উল্কার স্ফুলিঙ্গ দিয়ে অন্ধকারে দীর্ঘ ছবি আঁকা।
বলতো কি ছবি?
নন্দিনী –
যতক্ষন কথা বলো, হাসো ও ঝরাও ধারাজল
বীজ থেকে জেগে ওঠে অফুরন্ত গাছ, বনতল।
বলতো কি গাছ?
শুভঙ্কর –
যতক্ষন পাশে থাকো ভূমিকম্প, সুখের সন্ত্রাস
পৌঁছে যাই সেখানে, যেখানে বসন্ত বারোমাস।
বলতো কি দেশ?
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৪২ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন