মানুষের মানচিত্র ১২
রুদ্র মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ
ভরা বসন্তের দিনে এ-মধুর চাক তুমি ভেঙো না মৌয়াল, মধুপোকা আসবে না, ভাঙা চাকে আসবে না রাঙা মউমাছি। দারুন যক্ষের ধন আমি শুধু এইটুকু স্বপ্ন নিয়ে আছি। ভেঙো না মধুর চাক, বিষ-পিপড়েয় ছেয়ে যাবে ডাল-
রাতের শিয়াল আসে, ঝাঁ বেঁধে বানরেরা আসে অসময়, অন্ধকার বাদাবনে পাতার আড়ালে রাখি লুকায়ে শরীর, শরীর লুকোনো যায়, কী কোরে লোকোবো আমি সৌরভের তীর! কী কোরে লুকোবো এই বসন্ত বাহার আমি তৃপ্ত তৃষ্ণাময়!
এমন চাঁদের রাতে চাকে হাত দিও নাকো রঙিলা নাগর, তিষ্ণার গাঙেতে জল উথালি পাথালি করে সয় না পরানে। অতো কি বোঝাও তুমি পূর্নিমার চাঁদ আর বসন্তের মানে? বুঝি সব।জোয়ার এসেছে গাঙে খুলে যায় বুকের দুয়োর।
তুমি যদি কথা দাও আমারি কপালে দেবে সিন্দুরের টিপ, বুক ভরা স্বপ্ন দেবে, আর দেবে জীবনের আধেক সীমানা, দিঘির জলের মতো কালো এক শিশু দেবে তবে নেই মানা, তুমি হয়ো ঘর আর আমি হবো অন্ধকারে ঘরের প্রদীপ।
যদি তুমি কথা দাও কার্তিকের অনটনে দেবে না তালাক, তোমার বুকের নিচে আমি তবে ভূমি হবো, হবো এক নদী, হৃদয়ের জল দিয়ে ভেজাবো তোমার কূল আমি নিরবধি- তোমার জবান যদি সত্য হয় তবে তার বাসনা জ্বালাক।।
রাতের শিয়াল আসে, ঝাঁ বেঁধে বানরেরা আসে অসময়, অন্ধকার বাদাবনে পাতার আড়ালে রাখি লুকায়ে শরীর, শরীর লুকোনো যায়, কী কোরে লোকোবো আমি সৌরভের তীর! কী কোরে লুকোবো এই বসন্ত বাহার আমি তৃপ্ত তৃষ্ণাময়!
এমন চাঁদের রাতে চাকে হাত দিও নাকো রঙিলা নাগর, তিষ্ণার গাঙেতে জল উথালি পাথালি করে সয় না পরানে। অতো কি বোঝাও তুমি পূর্নিমার চাঁদ আর বসন্তের মানে? বুঝি সব।জোয়ার এসেছে গাঙে খুলে যায় বুকের দুয়োর।
তুমি যদি কথা দাও আমারি কপালে দেবে সিন্দুরের টিপ, বুক ভরা স্বপ্ন দেবে, আর দেবে জীবনের আধেক সীমানা, দিঘির জলের মতো কালো এক শিশু দেবে তবে নেই মানা, তুমি হয়ো ঘর আর আমি হবো অন্ধকারে ঘরের প্রদীপ।
যদি তুমি কথা দাও কার্তিকের অনটনে দেবে না তালাক, তোমার বুকের নিচে আমি তবে ভূমি হবো, হবো এক নদী, হৃদয়ের জল দিয়ে ভেজাবো তোমার কূল আমি নিরবধি- তোমার জবান যদি সত্য হয় তবে তার বাসনা জ্বালাক।।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১০৬ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন