পর্দাগুলো হার মানছে বাতাসের সঙ্গে পাল্লা দিতে।
বাহিরে বাতাস বেশি, খর হয়ে উঠছে রোদে-নুনে,
চটচটে চামড়ায় টিপ দিতে উঠে আসছে ধুলোবালি-
পরিচ্ছন্ন থাকা বড় কষ্টকর সমুদ্রের পাশে!
সমুদ্র জীবিত আছে, মৌনের উপরে আছে মেঘ,
মেঘের মতন এলোমেলো ঢেউ আছড়ে পড়ে তীরে,
আবার গুটিয়ে যায়, কেন্নোর মতন, ছোঁয়া লেগে।
ফুঁসে ফিরে আসে ফের, ঘা-খাওয়া জন্তুর মতো, তীরে।
এইভাবে কিছুদিন সমুদ্রের পাশে থেকে উঠে-
জঙ্গলের দিকে সরে যেতে পরিণত লোভ হলো।
সেখানে, শালের বনে, ক্ষেপে ওঠে হাওয়ার সংশ্রব,
শান্ত হাওয়া দোল খায়, শালের শিখর ধরে একা-
আকাশ তাকিয়ে থাকে, বাল্যকাল, বাতাসের দিকে
নিচে থেকে আমি ঐ রূপবান আন্দোলন দেখি।।
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন