বিশ্রাম
শামীম আজাদ
এই যে দ্রাবিড় বাতাস
চারিদিকে যে অনার্য সাঁতার
তারই পাশে তোমাদের করমচা বাগান।
বাগানে বাহাত্তর বছর ধরে
জল শুষে নেওয়া হতভাগ্য
আকাশিয়ার ওপর
পড়ে আছে পতঙ্গের পাখাপোড়া দেহ
কিন্তু সেখানেই কামাক্ষ্যার দীর্ঘ ছায়া।
সবকিছু পার হয়ে সেখানেই
একফোঁটা বিশ্রাম রেখে যেতে চাই
রাখা যাবে কি?
সড়কের নিশানা জানি না—
কোথায় যে যাব জানি না
শুধু জানি, যেতে হবে
কোথাও তো নূপুর খুলে
কাচের নিক্কণসমেত
পায়ের বিশ্রাম তুলে রাখতে হবে।
ইত্যকার এই সব কোথাও না কোথাও
রাখিতে হয়।
মাটির ফণায় বসা
ঘোমটাপরা তোমাদের সেই ঘনঘোর গ্রাম
কুটুমের সরপড়া নিথর বাড়ি ও উঠান
কামাক্ষ্যার ছায়া রায়া রায়া
সেইখানে রাখা যাবে কি!
বলো, ‘যাবে’।
চারিদিকে যে অনার্য সাঁতার
তারই পাশে তোমাদের করমচা বাগান।
বাগানে বাহাত্তর বছর ধরে
জল শুষে নেওয়া হতভাগ্য
আকাশিয়ার ওপর
পড়ে আছে পতঙ্গের পাখাপোড়া দেহ
কিন্তু সেখানেই কামাক্ষ্যার দীর্ঘ ছায়া।
সবকিছু পার হয়ে সেখানেই
একফোঁটা বিশ্রাম রেখে যেতে চাই
রাখা যাবে কি?
সড়কের নিশানা জানি না—
কোথায় যে যাব জানি না
শুধু জানি, যেতে হবে
কোথাও তো নূপুর খুলে
কাচের নিক্কণসমেত
পায়ের বিশ্রাম তুলে রাখতে হবে।
ইত্যকার এই সব কোথাও না কোথাও
রাখিতে হয়।
মাটির ফণায় বসা
ঘোমটাপরা তোমাদের সেই ঘনঘোর গ্রাম
কুটুমের সরপড়া নিথর বাড়ি ও উঠান
কামাক্ষ্যার ছায়া রায়া রায়া
সেইখানে রাখা যাবে কি!
বলো, ‘যাবে’।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৩১ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন