পিঁপড়ে
শঙ্খ ঘোষ
পিঁপড়ে রে, তোর পাখা উঠুক
আমি যে আর সইতে পারি না!
সারিবন্দী সারিবন্দী সারিবন্দী মুখ
আমি যে আর দেখতে পারি না।
আলমারিতে খাবার আছে, কিন্তু সে তো আমার জন্য রাখা,
তুই কেন তা খাস? বিশ্রী বদভ্যাস।
আলমারি, প্লেট, বারান্দা, বই, উজাড় টেবিলঢাকা,
গভীর রাতের বিছানাটাও চাস?
পিঁপড়ে রে, তোর বাসা কোথায়? উড়িয়ে দিয়ে পাখা
সেইখানে যা, নয়,
ঝাঁপ দে যমুনায়,
নইলে মস্ত আগুন জ্বেলে চতুৰ্ধারে নাচ–
পাখা উঠুক পাখা উঠুক পাখা উঠুক তোর
পিঁপড়ে রে, আর সইতে পারি না।
আমি যে আর সইতে পারি না!
সারিবন্দী সারিবন্দী সারিবন্দী মুখ
আমি যে আর দেখতে পারি না।
আলমারিতে খাবার আছে, কিন্তু সে তো আমার জন্য রাখা,
তুই কেন তা খাস? বিশ্রী বদভ্যাস।
আলমারি, প্লেট, বারান্দা, বই, উজাড় টেবিলঢাকা,
গভীর রাতের বিছানাটাও চাস?
পিঁপড়ে রে, তোর বাসা কোথায়? উড়িয়ে দিয়ে পাখা
সেইখানে যা, নয়,
ঝাঁপ দে যমুনায়,
নইলে মস্ত আগুন জ্বেলে চতুৰ্ধারে নাচ–
পাখা উঠুক পাখা উঠুক পাখা উঠুক তোর
পিঁপড়ে রে, আর সইতে পারি না।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৪৬ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন