এলো না শালিক তবু!
বোরহানুল ইসলাম লিটন
অনেক বরষা গেলো বসে আছি একা
শতবর্ষী পাকুড়ের ছায় -
এলো না শালিক তবু ডাঁশা সে মায়ায়!
কতো যে দামাল ক্ষেত ব্যাঙাচির সুর
সবই যেন বেদনা বিধুর।
আসেই তাগড়া ঢল তীব্র খরা টুটে
কচুরীপানাতে লয়ে ও’ গাঁয়ের হাঁস,
আলের চিকন জলে পেতে টানা জাল
অনেকে বদনে মাখে এখানেই হিমেল বাতাস।
তপ্ত কলমির ঘাড়ে জেগে মাছরাঙা
বড়শিতে ফিরে ফিরে চায় -
এলো না শালিক তবু ডাঁশা সে মায়ায়!
চৌদিকে ঊর্মিরা টানে যে ভিটার পণ,
স্বাচ্ছন্দেই দূর্বা রচে গো-ছাগের শোভা বিচরণ।
দুষ্টুদের আশকারা দিতে -
ডোঙা বা নায়ের সারি নেচে উঠে ঘাটে আচম্বিতে।
সফেদ মেঘের ভেলা খুঁজে কেনো তাল?
কে বুঝে তা হায়! -
এলো না শালিক তবু ডাঁশা সে মায়ায়!
অনেক বরষা গেলো বসে আছি একা
অনেক বাদলে ক্ষয়ে দু’চোখের ঘুম,
ভীষণই ব্যাকুলে দেখি কার্তিকের টলটলে জলে
শালুক শাপলা আর পাকা ভ্যাটে মাছেদের ধুম।
দোলিত কাশের ধারে পেয়ে হাঁটুজল
আয়েশে দাঁড়িয়ে রয় কানাবগি ঠায় -
এলো না শালিক তবু ডাঁশা সে মায়ায়!
শতবর্ষী পাকুড়ের ছায় -
এলো না শালিক তবু ডাঁশা সে মায়ায়!
কতো যে দামাল ক্ষেত ব্যাঙাচির সুর
সবই যেন বেদনা বিধুর।
আসেই তাগড়া ঢল তীব্র খরা টুটে
কচুরীপানাতে লয়ে ও’ গাঁয়ের হাঁস,
আলের চিকন জলে পেতে টানা জাল
অনেকে বদনে মাখে এখানেই হিমেল বাতাস।
তপ্ত কলমির ঘাড়ে জেগে মাছরাঙা
বড়শিতে ফিরে ফিরে চায় -
এলো না শালিক তবু ডাঁশা সে মায়ায়!
চৌদিকে ঊর্মিরা টানে যে ভিটার পণ,
স্বাচ্ছন্দেই দূর্বা রচে গো-ছাগের শোভা বিচরণ।
দুষ্টুদের আশকারা দিতে -
ডোঙা বা নায়ের সারি নেচে উঠে ঘাটে আচম্বিতে।
সফেদ মেঘের ভেলা খুঁজে কেনো তাল?
কে বুঝে তা হায়! -
এলো না শালিক তবু ডাঁশা সে মায়ায়!
অনেক বরষা গেলো বসে আছি একা
অনেক বাদলে ক্ষয়ে দু’চোখের ঘুম,
ভীষণই ব্যাকুলে দেখি কার্তিকের টলটলে জলে
শালুক শাপলা আর পাকা ভ্যাটে মাছেদের ধুম।
দোলিত কাশের ধারে পেয়ে হাঁটুজল
আয়েশে দাঁড়িয়ে রয় কানাবগি ঠায় -
এলো না শালিক তবু ডাঁশা সে মায়ায়!
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৭০ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন