অতিথিশালা
জালাল উদ্দিন রুমি
এই মানবজাতির অস্তিত্ব একটি অতিথিশালা।
প্রতিটি ভোরই এক ধরনের নতুন আগমন।
দুঃখ, আনন্দ, হীনমন্যতাসহ প্রতিটি ক্ষণস্থায়ী সচেতনতাই
উদ্ভুত হয় এক অপ্রত্যাশিত প্রদর্শক হয়ে।
সবকিছুকেই স্বাগত জানাও,
আতিথেয়তা কর স্বতস্ফূর্তভাবে,
এমনকি যদি তারা বিশাল
দুঃখের কারণও হয়ে দাঁড়ায়।
যদি হিংস্রভাবে তোমার বাড়ির আসবাবপত্র সাবাড় করেও ফেলে।
তবুও তুমি তাদের সম্মানের সাথে আপ্যায়ন করো।
এমনকি কাউকে খুশি করানোর জন্য
তারা তোমাকে নির্দয়ভাবে তাড়িয়েও দিতে পারে।
তবুও অন্ধকারাচ্ছন্ন চিন্তা, লজ্জা, বিদ্বেষ
সবাইকে হাসতে হাসতে
তোমার দরোজার সামনে আসতে দাও,
এবং তাদেরকে ভেতরে প্রবেশের জন্য
আহ্বান জানাও।
যেই আসুক না কেন,
সবার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকো।
কেননা প্রত্যেকই তোমার কাছে আসে,
অনেক দূরের পথ থেকে
তোমাকেই পথ প্রদর্শন করাতে।
(অনুবাদ করেছেন - মনজুরুল ইসলাম)
প্রতিটি ভোরই এক ধরনের নতুন আগমন।
দুঃখ, আনন্দ, হীনমন্যতাসহ প্রতিটি ক্ষণস্থায়ী সচেতনতাই
উদ্ভুত হয় এক অপ্রত্যাশিত প্রদর্শক হয়ে।
সবকিছুকেই স্বাগত জানাও,
আতিথেয়তা কর স্বতস্ফূর্তভাবে,
এমনকি যদি তারা বিশাল
দুঃখের কারণও হয়ে দাঁড়ায়।
যদি হিংস্রভাবে তোমার বাড়ির আসবাবপত্র সাবাড় করেও ফেলে।
তবুও তুমি তাদের সম্মানের সাথে আপ্যায়ন করো।
এমনকি কাউকে খুশি করানোর জন্য
তারা তোমাকে নির্দয়ভাবে তাড়িয়েও দিতে পারে।
তবুও অন্ধকারাচ্ছন্ন চিন্তা, লজ্জা, বিদ্বেষ
সবাইকে হাসতে হাসতে
তোমার দরোজার সামনে আসতে দাও,
এবং তাদেরকে ভেতরে প্রবেশের জন্য
আহ্বান জানাও।
যেই আসুক না কেন,
সবার প্রতি কৃতজ্ঞ থাকো।
কেননা প্রত্যেকই তোমার কাছে আসে,
অনেক দূরের পথ থেকে
তোমাকেই পথ প্রদর্শন করাতে।
(অনুবাদ করেছেন - মনজুরুল ইসলাম)
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ২৬৭ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন