বুঝিনি তখন
বোরহানুল ইসলাম লিটন
”অদ্ভুত রজনী ঘুরে চারিদিকে আজ
বিরানে বাঁধতে চায় জানি না কে এ’ হৃদয় কষে,
কিসের সন্ধানে চলি অনন্তের পথে
পড়ে না নক্ষত্র যদি হোক বামে দু’একটা খসে?
রক্তিম কিরণ পেলে হুতোমের চোখে
তবুও ভালোই হতো ভাবি তারে কে পরালো বেড়ি!
হয়তো ঘুমিয়ে আছে হেমন্তের ক্ষেত
পোয়াতি ডাহুকী রোজ যারে দেখে সাজাতো শায়েরী।
ভুখা সায়রের মতো নিশুতির গান,
নিশ্চয় কেড়েছে কারো ছলনায় বেঁধে
বর্ণিল ঋতুর দেয়া ভালোবেসে সোনালী কাতান!
অদূরে বিধ্বস্ত ট্রয় নগরীর শ্বাস,
না পেয়ে ভোরের রেখা পাকুড়ের ঘাড়ে
লাশের ক্রন্দন বেচে কিনে ফিরে ভূতুড়ে বাতাস।”
এমনই অমার বুকে খোয়ে ক্ষীণ জীবনের কূল,
অটল কথনে তার পেয়েছিনু জ্যোৎস্নার ফুল।
বুঝিনি তখন সঁপে ক্ষণকাল তৃষিত মনন,
ক্রমশঃ বিনাশ হয় চন্দ্রিমারও রূপালী বদন।
বিরানে বাঁধতে চায় জানি না কে এ’ হৃদয় কষে,
কিসের সন্ধানে চলি অনন্তের পথে
পড়ে না নক্ষত্র যদি হোক বামে দু’একটা খসে?
রক্তিম কিরণ পেলে হুতোমের চোখে
তবুও ভালোই হতো ভাবি তারে কে পরালো বেড়ি!
হয়তো ঘুমিয়ে আছে হেমন্তের ক্ষেত
পোয়াতি ডাহুকী রোজ যারে দেখে সাজাতো শায়েরী।
ভুখা সায়রের মতো নিশুতির গান,
নিশ্চয় কেড়েছে কারো ছলনায় বেঁধে
বর্ণিল ঋতুর দেয়া ভালোবেসে সোনালী কাতান!
অদূরে বিধ্বস্ত ট্রয় নগরীর শ্বাস,
না পেয়ে ভোরের রেখা পাকুড়ের ঘাড়ে
লাশের ক্রন্দন বেচে কিনে ফিরে ভূতুড়ে বাতাস।”
এমনই অমার বুকে খোয়ে ক্ষীণ জীবনের কূল,
অটল কথনে তার পেয়েছিনু জ্যোৎস্নার ফুল।
বুঝিনি তখন সঁপে ক্ষণকাল তৃষিত মনন,
ক্রমশঃ বিনাশ হয় চন্দ্রিমারও রূপালী বদন।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১১২ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন