তারেই করো হেলা!
বোরহানুল ইসলাম লিটন
নদীর ঢালে একলা রচে আউলা মেঘের প্রীতি,
মানছি তুমি ঘাঁটতে পারো ভাঙা বুকের স্মৃতি!
তবু কি তার কণ্ঠ বিনে
রোখ তুলে হোক একশ’ তিনে
ভাবতে পারো খুব সুদিনে ঘুরছে তালে ক্ষিতি?
মানছি তুমি ঘাঁটতে পারো ভাঙা বুকের স্মৃতি!
পানসি নায়ের বৈঠা ফেলে সিন্ধু থেকে দূরে,
হয়তো পারো পঙ্খি সেজে চান্দে যেতে উড়ে!
না পেলে তার আঁখির জ্যোতি
শান্ত রেখে ব্যাকুল মতি
তাই বলে কি চাইলে অতি গাইতে পারো সুরে?
হয়তো পারো পঙ্খি সেজে চান্দে যেতে উড়ে!
ইচ্ছে মতো ধন বা জনের ভাণ্ডে যেচে গিরি,
ভাবতে পারো ’আমার ভুবন শ্যামলা বাটের সিঁড়ি!’
স্নিগ্ধ হাসি না দেখে তার
যতো সাজো দেব অবতার
দেখতে পারো টান করে ঘাড় বঙ্গ মাতার ছিরি?
ভাবতে পারো ’আমার ভুবন শ্যামলা বাটের সিঁড়ি!’
চুপটি রেখে ঝোপের আড়ে ষণ্ডা বুকের বেলা,
তেষ্টা পেলেই ক্যান তবে ভাই তারেই করো হেলা?
জানটা ভেবে দোআঁশ মাটি
কও না রেখে পরিপাটি
সে বিনে হয় চিত্ত খাঁটি কিংবা সুখের খেলা?
তেষ্টা পেলেই ক্যান তবে ভাই তারেই করো হেলা?
মানছি তুমি ঘাঁটতে পারো ভাঙা বুকের স্মৃতি!
তবু কি তার কণ্ঠ বিনে
রোখ তুলে হোক একশ’ তিনে
ভাবতে পারো খুব সুদিনে ঘুরছে তালে ক্ষিতি?
মানছি তুমি ঘাঁটতে পারো ভাঙা বুকের স্মৃতি!
পানসি নায়ের বৈঠা ফেলে সিন্ধু থেকে দূরে,
হয়তো পারো পঙ্খি সেজে চান্দে যেতে উড়ে!
না পেলে তার আঁখির জ্যোতি
শান্ত রেখে ব্যাকুল মতি
তাই বলে কি চাইলে অতি গাইতে পারো সুরে?
হয়তো পারো পঙ্খি সেজে চান্দে যেতে উড়ে!
ইচ্ছে মতো ধন বা জনের ভাণ্ডে যেচে গিরি,
ভাবতে পারো ’আমার ভুবন শ্যামলা বাটের সিঁড়ি!’
স্নিগ্ধ হাসি না দেখে তার
যতো সাজো দেব অবতার
দেখতে পারো টান করে ঘাড় বঙ্গ মাতার ছিরি?
ভাবতে পারো ’আমার ভুবন শ্যামলা বাটের সিঁড়ি!’
চুপটি রেখে ঝোপের আড়ে ষণ্ডা বুকের বেলা,
তেষ্টা পেলেই ক্যান তবে ভাই তারেই করো হেলা?
জানটা ভেবে দোআঁশ মাটি
কও না রেখে পরিপাটি
সে বিনে হয় চিত্ত খাঁটি কিংবা সুখের খেলা?
তেষ্টা পেলেই ক্যান তবে ভাই তারেই করো হেলা?
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১১৬ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন