গোলাপের কাঁটা
অসীম সাহা
কাঁটার আড়ালে ক্ষতবিক্ষত।
একটি বর্ণিল প্রজাপতি একা-একা উড়ে-উড়ে
গাছের পাতার ওপরে গিয়ে বসলো।
ডানা দুটো নড়তে লাগলো তার। মনে হলো,
তার হৃদয়ের ভেতর ভয়ের সলতেগুলো
মৃদু বাতাসে তিরতির করে কাঁপছে।
এখন এই বাগানে প্রজাপতির জন্যেও
কোনো নিরাপদ আশ্রয় নেই। মানুষেরা
এখনো স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে, তাই
প্রজাপতির ডানায় ভর করে উড়িয়ে
নিয়ে যেতে চায় ইচ্ছের সবগুলো ফুল।
অথচ প্রজাপতি উড়তে পারে না---তার ডানা
আটকে যায় শূন্যতার তীক্ষ্ণ কালো থাবায়।
বাগানের যে-ফুলগুলোতে আগে কোনো
কাঁটার আবরণ ছিলো না, যে-ডালে
ছিলো না কোনো কীটপতঙ্গের ভয়---
এখন সেই ডালে এসে বসেছে ভয় দেখানোর
পোশাক-পরা বুনো শুয়োরের দল।
তাদের উন্মাদ চিৎকারে ভেঙে চৌচির
হয়ে যাচ্ছে চরাচর, অরণ্য, প্রকৃতি।
যেন আদিম আলখেল্লা গায়ে
পৃথিবীতে নেমে এসেছে ঘন অন্ধকার।
তারই মধ্যে সুন্দরের স্বপ্নকে বুকে করে
নকশীকাঁথার গায়ে সারাদিন-সারারাত
মানুষের বিজয়ের ইতিহাস লিখে যাচ্ছে
সহস্র গোলাপের কাঁটা।
একটি বর্ণিল প্রজাপতি একা-একা উড়ে-উড়ে
গাছের পাতার ওপরে গিয়ে বসলো।
ডানা দুটো নড়তে লাগলো তার। মনে হলো,
তার হৃদয়ের ভেতর ভয়ের সলতেগুলো
মৃদু বাতাসে তিরতির করে কাঁপছে।
এখন এই বাগানে প্রজাপতির জন্যেও
কোনো নিরাপদ আশ্রয় নেই। মানুষেরা
এখনো স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে, তাই
প্রজাপতির ডানায় ভর করে উড়িয়ে
নিয়ে যেতে চায় ইচ্ছের সবগুলো ফুল।
অথচ প্রজাপতি উড়তে পারে না---তার ডানা
আটকে যায় শূন্যতার তীক্ষ্ণ কালো থাবায়।
বাগানের যে-ফুলগুলোতে আগে কোনো
কাঁটার আবরণ ছিলো না, যে-ডালে
ছিলো না কোনো কীটপতঙ্গের ভয়---
এখন সেই ডালে এসে বসেছে ভয় দেখানোর
পোশাক-পরা বুনো শুয়োরের দল।
তাদের উন্মাদ চিৎকারে ভেঙে চৌচির
হয়ে যাচ্ছে চরাচর, অরণ্য, প্রকৃতি।
যেন আদিম আলখেল্লা গায়ে
পৃথিবীতে নেমে এসেছে ঘন অন্ধকার।
তারই মধ্যে সুন্দরের স্বপ্নকে বুকে করে
নকশীকাঁথার গায়ে সারাদিন-সারারাত
মানুষের বিজয়ের ইতিহাস লিখে যাচ্ছে
সহস্র গোলাপের কাঁটা।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১৯৬ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন