Profile Picture
লেখকের নাম -

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর

Rabindranath Tagore

জন্ম তারিখ: রবিবার, ০৭ মে ১৯৬১

জন্মস্থান: অধুনা পশ্চিমবঙ্গ, ভারত

পরিচিতি: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর, ছিলেন অগ্রণী বাঙালি কবি, ঔপন্যাসিক, সংগীতস্রষ্টা, নাট্যকার, চিত্রকর, ছোটগল্পকার, প্রাবন্ধিক, অভিনেতা, কণ্ঠশিল্পী ও দার্শনিক। তাকে বাংলা ভাষার সর্বশ্রেষ্ঠ সাহিত্যিক মনে করা হয়। রবীন্দ্রনাথকে “গুরুদেব”, “কবিগুরু” ও “বিশ্বকবি” অভিধায় ভূষিত করা হয়। রবীন্দ্রনাথের ৫২টি কাব্যগ্রন্থ, ৩৮টি নাটক, ১৩টি উপন্যাস ও ৩৬টি প্রবন্ধ ও অন্যান্য গদ্যসংকলন তার জীবদ্দশায় বা মৃত্যুর অব্যবহিত পরে প্রকাশিত হয়। তার সর্বমোট ৯৫টি ছোটগল্প ও ১৯১৫টি গান যথাক্রমে গল্পগুচ্ছ ও গীতবিতান সংকলনের অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় প্রকাশিত ও গ্রন্থাকারে অপ্রকাশিত রচনা ৩২ খণ্ডে রবীন্দ্র রচনাবলী নামে প্রকাশিত হয়েছে। রবীন্দ্রনাথের যাবতীয় পত্রসাহিত্য উনিশ খণ্ডে চিঠিপত্র ও চারটি পৃথক গ্রন্থে প্রকাশিত। এছাড়া তিনি প্রায় দুই হাজার ছবি এঁকেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের রচনা বিশ্বের বিভিন্ন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। ১৯১৩ সালে গীতাঞ্জলি কাব্যগ্রন্থের ইংরেজি অনুবাদের জন্য তিনি সাহিত্যে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর'এর কবিতা সমূহ

এখানে প্রকাশিত কবিতার সংখ্যা: ৩১০০

কবিতার শিরোনাম মন্তব্য
নব বৎসরে করিলাম পণ লব স্বদেশ
কে এসে যায় ফিরে ফিরে আকুল নয়ননীরে
কেন চেয়ে আছ গো মা মুখপানে
তোমারি তরে মা সঁপিনু এ দেহ
দেশে দেশে ভ্রমি তব দুখগান গাহিয়ে
একি অন্ধকার এ ভারতভূমি
অয়ি বিষাদিনী বীণা আয় সখী
কোথাও আমার হারিয়ে যাওয়ার নেই মানা
এই তো ভরা হল ফুলে ফুলে ফুলের ডালা
বাহির হলেম আমি আপন ভিতর হতে
ইচ্ছে! ইচ্ছে
হা- আ- আ- আই
চিঁড়েতন হর্তন ইস্কাবন
তোলন-নামন পিছন-সামন
শোন্ রে শোন্ অবোধ মন
বলেছিল ধরা দেব না শুনেছিল সেই বড়াই
নহ মা নহ কন্যা নহ বধূ
তোমায় সাজাব যতনে কুসুমে রতনে
জয় জয় জয় হে জয় জ্যোতির্ময়
বাঁধন কেন ভূষণ-বেশে
কাজ ভোলাবার কে গো তোরা
এতদিন পরে মোরে
ও তো আর ফিরবে না রে
বঁধুর লাগি কেশে আমি পরব এমন ফুল
আমার নিকড়িয়া রসের রসিক কানন ঘুরে ঘুরে
মোরা চলব না মুকুল ঝরে ঝরুক
এই একলা মোদের হাজার মানুষ দাদাঠাকুর
আর কি আমি ছাড়ব তোরে
ওর মানের এ বাঁধ টুটবে না কি টুটবে না
কবরীতে ফুল শুকালো
আমরা বসব তোমার সনে
তোমার কটি-তটের ধটি কে দিল রাঙিয়া
আমি কেবল ফুল জোগাব
ওগো দয়াময়ী চোর এত দয়া মনে তোর
কার হাতে যে ধরা দেব প্রাণ
পোড়া মনে শুধু পোড়া মুখখানি জাগে রে
ভুলে ভুলে আজ ভুলময়
চির-পুরানো চাঁদ
দেখব কে তোর কাছে আসে
বড়ো থাকি কাছাকাছি
কী জানি কী ভেবেছ মনে
অভয় দাও তো বলি আমার
ভাঙা দেউলের দেবতা
এবার চলিনু তবে
সে আসি কহিল প্রিয়ে মুখ তুলে চাও
তুমি পড়িতেছ হেসে তরঙ্গের মতো এসে
একদা প্রাতে কুঞ্জতলে কুঞ্জতলে অন্ধ বালিকা
থাকতে আর তো পারলি নে মা
ঝর ঝর রক্ত ঝরে কাটা মুণ্ডু বেয়ে
আজ আসবে শ্যাম গোকুলে ফিরে