আস্থার গান
বোরহানুল ইসলাম লিটন
ধুলির উদরে বেঁধে নীরদের ভাষা
যখন প্রখর রৌদ্র পুড়ে পুড়ে গ্রাস করে দিন,
সহজে বুঝতে পারি গত কোন কালে
করেছিলো চৈত্র মাতা সাহারার কাছে কিছু ঋণ।
কতো যে বিবর্ণ হয় প্রকৃতির দেহ
ভীষণ সুদূরে রয়ে আশমানও করে হাঁসফাঁস,
সরস অধর খোয়ে হাটুরের চোখ
দ্যাখে ক্ষীণ হলদেটে ঘাস।
ভোকাট্টা ঘুড়ির মতো তখনো হে বারে বারে বলি -
’হায়!’ কেনো বাংলার ভূম?
আবার আসবে ঠিক কোমলতা ফিরে
আবার রাখবে হিম রাতে প্রাতে তোমাতেই চুম।
ধুসর প্রান্তরে কেউ না করুক বাস -
যেখানে কালের ধারা কখনো বা হলেই এহেন
নিয়ে যায় নিশুতির ট্রেন।
যখন প্রখর রৌদ্র পুড়ে পুড়ে গ্রাস করে দিন,
সহজে বুঝতে পারি গত কোন কালে
করেছিলো চৈত্র মাতা সাহারার কাছে কিছু ঋণ।
কতো যে বিবর্ণ হয় প্রকৃতির দেহ
ভীষণ সুদূরে রয়ে আশমানও করে হাঁসফাঁস,
সরস অধর খোয়ে হাটুরের চোখ
দ্যাখে ক্ষীণ হলদেটে ঘাস।
ভোকাট্টা ঘুড়ির মতো তখনো হে বারে বারে বলি -
’হায়!’ কেনো বাংলার ভূম?
আবার আসবে ঠিক কোমলতা ফিরে
আবার রাখবে হিম রাতে প্রাতে তোমাতেই চুম।
ধুসর প্রান্তরে কেউ না করুক বাস -
যেখানে কালের ধারা কখনো বা হলেই এহেন
নিয়ে যায় নিশুতির ট্রেন।
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ১০১ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন