তারপরও
বোরহানুল ইসলাম লিটন
উন্নয়নে ডিজিটাল ভোগে সাজে আধুনিক যুগ,
কোথাও স্থান কি পায় দুখ!
তালাশে নাই বা মাতি আসনেই খ্যাতি গেলে বোঝা,
পার্শ্বেই রলেও কিছু অনাহারী লোক
অনেকটা যায় বলা নির্দ্বিধায় -
নিশ্চয় রেখেছে ওরা মেদ ঢেকে শাওয়ালের রোজা!
ধী-হারা পাগলও মানে গতরে এ প্রাচুর্যের ধর,
আমগাছে লিচু আর বেলগাছে আতা
সরস অধরে রচে সর্বত্রই দীপ্ত যা আসর।
গো-হারা কৃষক বলো পঙ্গু শ্রমজীবী
কার আছে ঋণ?
রলে কি এমবি খেতে
অভুক্ত ষাঁড়ের মতো পারতাম আমি প্রতিদিন!
তারপরও -
বিয়াল্লিশ ছুঁই ছুঁই প্রকৃতির পারদ যখন
তপ্ত রৌদ্রময় দ্বি-প্রহরে,
বয়সের ভারে বেশ ন্যুব্জ কোন মাতা
পোটলা বগলে নিয়ে হেঁটে গেলে, যেতে হয় যদি
ছেলের বারান্দা থেকে কিলো পথ
আরেক ছেলের কোন বারন্দায় আশ্রয়ের তরে,
আহত অন্তর দেখে ভেঙে বলে বিশ্বাসের মান -
”নারী যে গর্ভধারিণী সকলেই হয়ে উঠে মাতা
কিন্তু সামর্থ্যবান হয়েও সব নর
পারে না অনেকে হতে আচরণে গর্বিত সন্তান!”
কোথাও স্থান কি পায় দুখ!
তালাশে নাই বা মাতি আসনেই খ্যাতি গেলে বোঝা,
পার্শ্বেই রলেও কিছু অনাহারী লোক
অনেকটা যায় বলা নির্দ্বিধায় -
নিশ্চয় রেখেছে ওরা মেদ ঢেকে শাওয়ালের রোজা!
ধী-হারা পাগলও মানে গতরে এ প্রাচুর্যের ধর,
আমগাছে লিচু আর বেলগাছে আতা
সরস অধরে রচে সর্বত্রই দীপ্ত যা আসর।
গো-হারা কৃষক বলো পঙ্গু শ্রমজীবী
কার আছে ঋণ?
রলে কি এমবি খেতে
অভুক্ত ষাঁড়ের মতো পারতাম আমি প্রতিদিন!
তারপরও -
বিয়াল্লিশ ছুঁই ছুঁই প্রকৃতির পারদ যখন
তপ্ত রৌদ্রময় দ্বি-প্রহরে,
বয়সের ভারে বেশ ন্যুব্জ কোন মাতা
পোটলা বগলে নিয়ে হেঁটে গেলে, যেতে হয় যদি
ছেলের বারান্দা থেকে কিলো পথ
আরেক ছেলের কোন বারন্দায় আশ্রয়ের তরে,
আহত অন্তর দেখে ভেঙে বলে বিশ্বাসের মান -
”নারী যে গর্ভধারিণী সকলেই হয়ে উঠে মাতা
কিন্তু সামর্থ্যবান হয়েও সব নর
পারে না অনেকে হতে আচরণে গর্বিত সন্তান!”
এখন পর্যন্ত কবিতাটি পড়া হয়েছে ৯২ বার
যদি কবিতাটা সম্পর্কে কোন অভিযোগ থাকে, রিপোর্ট করুন
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন